মা ও শিশু হাসপাতালের ১২তম ব্যাচের ইন্টার্ন চিকিৎসক সমাপনী অনুষ্ঠান

| রবিবার , ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ at ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ ১২তম ব্যাচের ইন্টার্ন চিকিৎসক সমাপনী অনুষ্ঠান গতকাল শনিবার হাসপাতাল ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়। বিশেষ অতিথি ছিলেন হাসপাতালের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রেসিডেন্ট (ভারপ্রাপ্ত) সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন, জেনারেল সেক্রেটারী মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজাদ, কলেজের প্রিন্সিপাল প্রফেসর এ এস এম মোস্তাক আহমেদ। প্রধান অতিথি করোনাকালে মা ও শিশু হাসপাতালের অবদানের কথা স্মরণ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ডাক্তার ও পুলিশ হলো জনগণের সেবক। তারা সব সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জনগণের সেবা করেন। তিনি মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ ১২তম ব্যাচের ইন্টার্ন চিকিৎসকগণকে দেশ ও জাতির কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার আহবান জানান। তিনি এই মেডিকেল কলেজের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন। তিনি সকলকে তাদের কাজের মাধ্যমে এই হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের সুনাম সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়ার আহবান জানান। বিশেষ অতিথি মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন প্রধান অতিথিকে হাসপাতালের চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। জেনারেল সেক্রেটারী মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজাদ প্রধান অতিথিকে ধন্যবাদ জানিয়ে হাসপাতালের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে তার পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, ১২তম ব্যাচের চিকিৎসকদের ভাল ডাক্তারের পাশাপাশি ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার জন্য আহবান জানান। এতে উপস্থিত ছিলেন আবদুল মান্নান রানা, . মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, মো. শহীদ উল্লাহ, মো. হারুন ইউসুফ, এ এস এম জাফর, প্রফেসর অসীম কুমার বড়ুয়া, প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, প্রফেসর মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী আরজু, প্রফেসর আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, প্রফেসর অলক কান্তি বিশ্বাস, প্রফেসর ডা. অলক নন্দী, প্রফেসর মোজাম্মেল হক শরিফি, প্রফেসর ডা. সঞ্জয় কান্তি বিশ্বাস, ডা. এ কে এম আশরাফুল করিম, প্রফেসর ডা. রজত শংকর রায় বিশ্বাস প্রমুখ। পরিশেষে ১২তম ব্যাচের ইন্টার্ন চিকিৎসকগণকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৮তম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত
পরবর্তী নিবন্ধবান্দরবানে চাকমা সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব