মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অভিজ্ঞতাকে আরও কাজে লাগানো যেতে পারে– এমন মতামতই দিয়ে যাচ্ছিলো অনেকে। যদিও সর্বশেষ কয়েকটি সিরিজের দলেই ছিলেন না অভিজ্ঞ এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। তবুও আগামী বিশ্বকাপে তাকে দলে নেয়ার জোর দাবি উঠছিলো। শেষ পর্যন্ত জাতীয় দলের ম্যানেজমেন্ট এশিয়া কাপ ক্যাম্পের জন্য প্রাথমিকভাবে যে ৩২ জন ক্রিকেটারকে ক্যাম্পে ডেকেছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। শুধু সৌম্য সরকারকেও রাখা হয়েছে এই ক্যাম্পে। গতকাল থেকে এই ক্রিকেটারদের নিয়েই শুরু হয়েছে এশিয়া কাপের সপ্তাহব্যাপী প্রস্তুতি ক্যাম্প। তবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের অন্যতম এনামুল হক বিজয়কে রাখা হয়নি। এনামুল হক বিজয়ের মত পেস অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিন, লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব এবং পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে রাখা হয়নি এই ক্যাম্পে। প্রস্তুতি ক্যাম্পের দলে থাকলেও গতকাল থেকে শুরু হওয়া অনুশীলনে থাকতে পারছেন না বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার। কানাডার গ্লোবাল টি–টোয়েন্টি খেলছেন লিটন, আফিফ। লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে খেলতে ছুটি নিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়, শরিফুল ইসলাম এবং সাকিব আল হাসান। জিম আফ্রো টি–১০ লিগে খেলা তাসকিন এবং মুশফিকুর রহিম ক্যাম্পে যোগ দেবেন কিছুদিন বিশ্রাম নেয়ার পর।
প্রস্তুতি ক্যাম্পে ডাক পাওয়া ক্রিকেটাররা হলেন : তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, নাসুম আহমেদ, আফিফ হোসেন ধ্রুব, লিটন কুমার দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেন, খালেদ আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহমুদুল হাসান জয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, রেজাউর রহমান রাজা, রনি তালুকদার, তানজিম সাকিব, নাজমুল হোসেন শান্ত, শরিফুল ইসলাম, শেখ মাহেদি হাসান, সৌম্য সরকার, নুরুল হাসান সোহান, তাইজুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, ইয়াসির আলী রাব্বি, জাকির হাসান, সাইফ হাসান, ইবাদত হোসেন চৌধুরী, নাঈম শেখ, তাওহিদ হৃদয়, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও তানজিদ তামিম।