মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, করোনা প্রতিরোধে মাস্ক বিতরণ কর্মসূচিকে সামাজিক আন্দোলনে রূপান্তর করতে হবে। সামনের শীতে করোনা প্রকোপ বৃদ্ধি পেতে পারে। এই আশঙ্কাকে সামনে রেখে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক ও মাস্ক না পরলে দৃশ্যমান শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ১০ নম্বর দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। ডা. শাহাদাত আরো বলেন, সামান্য বৃষ্টিতে নগরীর আগ্রাবাদ, হালিশহর, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, চকবাজার, বাকলিয়া, চাক্তাইসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। খাল খনন ও সংস্কার জটিলতার কারণে এই সমস্যা দিন দিন বাড়ছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে সিটি কর্পোরেশন, সিডিএ, ওয়াসা, বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো সমন্বয় করতে না পারলে এই দুর্ভোগ কখনো শেষ হবে না। মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, দেশে হাহাকার চলছে। সব কিছুই আজ ঊর্ধ্বমুখী। চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য জনগণের নাগালের বাইরে। সরকারি দলের ছত্রছায়ায় সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। সরকার জনগণের কথা চিন্তা করছে না। তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের দমন-নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। ১০ নম্বর দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও কাউন্সিলর প্রার্থী রফিক উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল আলম চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সদস্য ইসাক কাদের চৌধুরী, কেন্দ্রীয় শ্রমিকদল নেতা শ শ জামাল, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আহদেুল আলম চৌধুরী রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুর আল মঞ্জু এবং কামরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন আব্বাস আলী, আলী আজম, আব্দুস সাত্তার সেলিম, মাইন উদ্দিন চৌধুরী মাইনু, আইয়ুব খান, মোহসীন তালুকদার, নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, একলাছ উদ্দিন চৌধুরী, কুতুব উদ্দিন চৌধুরী, করিম উদ্দিন চৌধুরী, রহিম উদ্দিন চৌধুরী, রফিক উদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুদ্দিন প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।