জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষনা মোতাবেক পটিয়ায় এক ইঞ্চি জমি ও অনাবাদী রাখা হবে না। নির্দেশনা প্রতিপালনের লক্ষে পটিয়ায় পরিত্যক্ত জমিগুলোকে চাষাবাদের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও কৃষি বিভাগ মাঠ পর্যায়ে পরিত্যক্ত অনাবাদী জমি চিহ্নিত করেছে। এতে অধিকাংশ জমি পানি ও কচুরিপানা এবং জলাবদ্ধতার কারণে আবাদ যোগ্য করার জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ১৭ ইউনিয়নের পতিত জমিতে ৪২৮ টি গভীর নলকূপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নলকূপগুলো স্বল্প বিদুৎ বিলের মাধ্যমে পরিচালনা করার জন্য কৃষকদেরকে সুযোগ করে দেওয়া হবে। শীঘ্রই নলকূপগুলো বসানোর কাজ শুরু হবে। যা হলে পরে পটিয়ায় আর কোন জমি অনাবাদী থাকবে না। এছাড়া তিনি এর আগে পটিয়া উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় বলেন, পটিয়ায় কোথাও মদ জুয়া ও অসামাজিক কার্যকলাপ করতে দেওয়া হবে না। তিনি প্রশাসনকে মাদক ও বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে জিরো টলারেন্সে নিয়ে আসতে প্রতিটি এলাকায় অভিযান জোরদার করার আহবান জানান।
এতে বক্তব্য রাখেন পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতিকুল মামুন, মহিলা ভাইস চেয়অরম্যান মাজেদা বেগম শিরু, ওসি রেজাউল করিম মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো.মহিউদ্দিন, উপজেলা প্রকৌশলী জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রমা কান্ত মজুমদার, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু আহমেদ, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সব্যসাচী নাথ, কৃষি কর্মকর্তা কল্পনা রহমান, মৎস্য কর্মকর্তা স্বপন চন্দ্র দে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ–সহকারী প্রকৌশলী অপু দেব, সমাজসেবা কর্মকর্তা পিপলু চন্দ্র নাথ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী উত্তম মজুমদার, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাসেম, এম এ হাসেম, সরোজ সেন নান্টু, ইনজামুল হক জসিম, শাহাদাত হোসেন সবুজ, আমিনুল ইসলাম টিপু, এহসানুল হক, জাকারিয়া ডালিম, মাহবুবুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক প্রমুখ।