মাদক পাচার, মাদকের অপপ্রয়োগ নিয়ন্ত্রণে সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তরিকতার পাশাপাশি সরকারের বিভিন্ন বিভাগের সুষ্ঠু সমন্বয়, প্রশাসনিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, নাগরিক সমাজ, বেসরকারি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। সরকারের অনেক উদ্যোগ থাকলেও মাদকের পাচার ও বিস্তার ঠেকানো যাচ্ছে না। মাদকের বিস্তার, পাচার ও অবৈধ ব্যবসা বন্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
গত মঙ্গলবার নগরীর আইচ ফ্যাক্টারি রোডে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর মিলনায়তনে স্টেপস্ টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্ট-ঢাকার উদ্যোগে চিটাগাং সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফোরামের (সিএসডিএফ) ব্যবস্থাপনায় সুরক্ষা সেবা বিভাগের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ‘বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী বত্রিশটি জেলার মাদক পাচারের চিত্র এবং পাচার মোকাবেলায় সমন্বিত কৌশল নির্ধারণ গবেষণা’ কাজের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ক্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় গোয়েন্দা প্রধান মো. আবুল হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিএমপি অতিরিক্ত উপকমিশনার আমেদ আলী, মুকুল জ্যোতি চাকমা, কাউন্সিলর লুৎফুন্নাহার দোভাষ বেবী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী, সাংবাদিক এম নাসিরুল হক, রেখা আলম চৌধুরী, জেসমিন সুলতানা পারু, মো. আলাউদ্দীন ও আবদুল হান্নান।
কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরীর সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন চন্দন লাহিড়ী, আবিদা আজাদ, আনজুমান আরা বেগম, রেজিয়া বেগম, নার্গিস আকতার নীরা, মো. সেলিম জাহাঙ্গীর, আবদুল মান্নান, ঝর্না বড়ুয়া, রুবি খান, আলমগীর বাদশা, এম এ হোসেন, কমল চক্রবর্তী, মুসা খান, হারুন গফুর ভুইয়া, জান্নাতুল ফেরদৌস, এমদাদুল হক সৈকত, মো. জানে আলম, মো. শাহজাহান, নজরুল ইসলাম মান্না প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।