‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যে ব্যতিক্রমী ধারা সৃষ্টি করেছেন’

স্মারকগ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠান

| রবিবার , ৭ জুলাই, ২০২৪ at ৯:০৭ পূর্বাহ্ণ

খ্যাতির মোহে খ্রীস্টধর্ম গ্রহণ করলেও অসাম্প্রদায়িক ও দেশপ্রেমিক ছিলেন মধুসূদন দত্ত। বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রবর্তন করে শুধু সনেট নয়, ‘মেঘনাদ বধ’ নামে প্রথম মহাকাব্য লিখে ব্যতিক্রমী ধারার সৃষ্টি করে আজো তিনি সাহিত্য পিপাসুদের কাছে বরণীয় হয়ে আছেন। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের দ্বিশততম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদ অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ শিমুল বড়ুয়া ও আইনজীবী রেবা বড়ুয়ার যৌথ সম্পাদনায় ‘মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত দ্বিশততম জন্মবর্ষ স্মারকগ্রন্থ’ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন এসব কথা বলেন। সংগঠনের বিভাগীয় সভাপতি তারিকুল ইসলাম জুয়েলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার চৌধুরীর সঞ্চালনায় গত ৫ জুলাই চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবস্থ হল কলেজিয়েটে সভায় আলোচক ছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, মধুসূদন গবেষক কবি খসরু পারভেজ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকার সাবেক সম্পাদক প্রফেসর ড. অরূপ কুমার বড়ুয়া। স্বাগত বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় সভাপতি তাপস হোড়, যুগ্ম সম্পাদক মীর নাজমুল হাসান রবিন ও সাজিদুল হক। অতিথিবৃন্দকে পুষ্পিত শুভেচ্ছা জানিয়ে মধুসূদন গবেষক কবি খসরু পারভেজকে অসামান্য অবদানের জন্য ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। প্রফেসর মোহীত উল আলম বলেন, মাত্র ৪৯ বছর বয়সে মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রথম মহাকাব্য, প্রহসন, সনেট, পত্রকাব্য, এপিটাফসহ অনেক নতুন কিছু সৃজন করে সমৃদ্ধ করেছেন বাংলা সাহিত্যকে। পরে অতিথিবৃন্দ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধভোগান্তির নাম চাতরী চৌমুহনী বাজার
পরবর্তী নিবন্ধ‘একদিন গাড়িটানা গেলে বাড়ি এসে খেতে হয় ব্যথার ওষুধ’