বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরীর আমীর মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, শহীদ উসমান হাদির কফিনের পাশেই যেন দাঁড়িয়েছিল দেশে ও প্রবাসের সকল মানুষ। গোটা বিশ্বের দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিলো ঢাকায়। ওসমান হাদি ছিলেন ফ্যাসিবাদমুক্ত গণতান্ত্রিক সমাজ ও দোস্ত–দুশমন সকলের জন্য ইনসাফ প্রতিষ্ঠার প্রাণপুরুষ। তিনি ছিলেন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে একজন অকুতোভয় সৈনিক।
গতকাল রবিবার দেওয়ানবাজারস্থ চট্টগ্রাম মহানগরীর কার্যালয়ে এক থানা দায়িত্বশীল সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চব্বিশ জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধারণ করে নতজানু নীতি পরিহার করে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতির উপরই দাঁড়াতে হবে বাংলাদেশকে। আবরার ফাহাদ ও উসমান হাদিসহ ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াইয়ে শহীদদের আত্মত্যাগ তখনই সার্থক হবে যখন গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ আইনী মর্যাদা পাবে এবং সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে।
বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য চট্টগ্রাম মহানগরীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা খাইরুল বাশার, মোহাম্মদ উল্লাহ ও ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস, মহানগরীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, ডা. সিদ্দিকুর মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য হামেদ হাসান ইলাহী, মাহমুদুল আলম, ফখরে জাহান সিরাজী, প্রফেসর মুহাম্মদ নুরুন্নবী, ফারুকে আজম, মুহাম্মদ ইসমাঈল প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
