বাঁশখালীর কালীপুরে ঈদ পুনর্মিলনী ও ঈদ উপহার বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, প্রতিটি উপজেলায় সরকারিভাবে মসজিদ স্থাপন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সাড়ে তিনশত মসজিদ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এসব মসজিদে লাইব্রেরি করা হলে সেখানে সকলে এসে কোরআন– হাদিসসহ ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে, তার জন্য বইয়ের ব্যবস্থা করা হবে। বাঁশখালীর বিভিন্ন উন্নয়ন দাবির প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, ঈদগাঁও ও জানাযার জায়গা নির্ধারণ করলে সেখানে অনুদান প্রদান করা হবে, আমার মন্ত্রণালয় থেকে অনুদান আমি সেনশন করে দিচ্ছি, ইউএনও আছে, ওসি আছে তারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।
গত ৩ এপ্রিল বাঁশখালীর কালীপুর ইউনিয়নের পূর্ব পালেগ্রাম মৌলভীপাড়া মুছা পুকুরপাড় জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসা মাঠে ঈদ পুনর্মিলনী ও ঈদ উপহার বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চবি অধ্যাপক সাইয়েদ আহসান খালিদ। অতিথি ছিলেন বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জামশেদুল আলম, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল ইসলাম হোছাইনী, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম, মাওলানা আহমদ নজির, মাওলানা মীর আহমদ আনসারী, উপজেলা প্রকৌশলী কাজী ফাহাদ বিন মাহমুদ, কালীপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, জামে মসজিদ ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতির শোয়াইবুর রহমান। পরে ধর্ম উপদেষ্টা বাঁশখালী পৌর সদরের জলদীতে অসুস্থ উপজেলা হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা নুরুল হককে দেখতে তার বাসায় যান।