মধ্যযুগের মহাকবি আলাওল

মহাজনের কথা

কুমার প্রীতীশ বল | সোমবার , ২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ at ৬:০৩ পূর্বাহ্ণ

আমরা যারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী, তাদের কাছে ‘আলাওল’ একটি পরিচিত নাম। ‘আলাওল’র নামে একটি হল আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’নম্বর গেটের কাছাকাছি আছে আলাওলের দিঘী। চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানার ফতেপুর ইউনিয়নে এর অবস্থান। একারণে আলাওল হঠাৎ শোনা নাম নয়। আলাওল সপ্তদশ শতকের অনেক বড় কবি ছিলেন। তখন মধ্যযুগ। তাঁর পূর্ণনাম সৈয়দ আলাওল। কেউ কেউ বলেন, তিনি মাদারীপুর জেলার ফতেয়াবাদে জন্মগ্রহণ করেন। এটি বর্তমানে মাদারীপুরের জালালপুরে অবস্থিত। তখন মাদারীপুর ফরিদপুরের অন্তর্গত ছিল। একারণে কেউ কেউ বলেন, তিনি ফরিদপুরে জন্মেছেন। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যপুস্তক পর্ষদ কর্তৃক প্রকাশিত ‘পদ্মাবতী’র আত্মপরিচয় পর্বের সম্পাদকীয় টীকায় আছে, এই ফতেয়াবাদ হলো ‘ফরিদপুর জেলার একটি পরগণা’। আবার অন্য একদল বলছেন, না, আলাওল চট্টগ্রামের মানুষ। এ বলার মধ্যে যৌক্তিকতা আছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে ফতেয়াবাদ নামে গ্রাম আছে। আলাওলের দিঘী নামে একটা দিঘী আছে। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ’র মতে আলাওলের জন্ম ষোড়শ শতকের শেষ ভাগে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যপুস্তক পর্ষদ কর্তৃক প্রকাশিত ‘পদ্মাবতী’র আত্মপরিচয় পর্বে সম্পাদক মন্তব্যে করেছেন, ‘১৬০৬ খ্রীঃ থেকে ১৬১৩ খ্রীঃ পর্যন্ত মজলিশ কুতুব ফতেহাবাদের অধিপতি ছিলেন। তাঁর অমাত্যপুত্র আলাওল তরুণ (পনের বছর) বয়সে ১৬১২ খ্রীষ্টাব্দ নাগাদ যদি আরাকানে উপস্থিত হয়ে থাকেন তবে তাঁর জন্ম সাল আনুমানিক ১৫৯৭ খ্রীষ্টাব্দ।’ পন্ডিতজনদের মতে, আলাওল ১৬০৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। আলাওল পদ্মাবতী কাব্যে আত্মপরিচয়ে জন্মস্থান ফতেয়াবাদ উল্লেখ করাতে অনেকে তাঁকে চট্টগ্রামের সন্তান বলে ভেবে নিয়েছেন। সেযাই হোক, আলাওল মধ্যযুগের এ জনপদেরই কবি ছিলেন এবং বড়ো কবিই ছিলেন। গোপাল হালদার তাঁকে আমাদের ‘জাতীয় সাহিত্যের ভিত্তি’ হিসেবে মন্তব্য করেছেন।

আলাওলের পিতার নাম মজলিশ কুতুব। তিনি ফতেয়াবাদের রাজা ছিলেন। মজলিশ কুতুব বার ভুঁইয়াদের একজন সামন্ত হিসেবে স্বাধীন রাজা ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি মুগলদের বশ্যতা স্বীকার করেন। তখন তিনি তাদের বার্ষিক কর দিয়ে স্বাধীনভাবে রাজত্ব করছিলেন। একারণে রাজদরবার সম্পর্কে তাঁর ধারণা শৈশব থেকেই ছিল। তিনি দরবার সংস্কৃতির ভেতর দিয়ে বেড়ে ওঠেছিলেন। আলাওল অভিজাত শ্রেণির সন্তান ছিলেন। তাঁর এই আভিজাত্য তাঁর চলনবলনে প্রস্ফুটিত হয়েছিল। আলাওল যুদ্ধবিদ্যা, নৌকা ও অশ্বচালনায় পারদর্শী ছিলেন। একদিন তরুণ আলাওল পিতার সঙ্গে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। তখন নৌপথে ফিরিঙ্গিপতুর্গীজ জলদস্যুদের অসহ্য উৎপাত ছিল। সুযোগ পেলেই সাধারণের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ত। এক্ষেত্রেও তাই হলো। আলাওলদের নৌবহরেও হামলা চালায়। দীর্ঘ যুদ্ধের পর আলাওলের পিতা মজলিশ কুতুব মৃত্যুবরণ করেন। পুরো নৌবহর ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। আলাওলের জীবনে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। আলাওল গিয়ে হাজির হন আরাকান রাজ্যে। কেউ কেউ বলেন, আলাওল ক্রীতদাস হিসেবে আরাকানে গিয়ে হাজির হন। চাকরি নেন অশ্বারোহী সৈন্যের। এসময় আলাওল মাগন ঠাকুরের নজরে আসেন। সিদ্দিক বংশজাত কোরেশী মাগন ঠাকুর ছিলেন আরাকানের মুখ্যমন্ত্রী। মাগন ঠাকুরের পিতা বড়াই ঠাকুর (কারো মতে, শ্রীবড় ঠাকুর) ছিলেন আরাকানের একজন মন্ত্রী। আরাকানের অধিপতি নরপতিগি একমাত্র কন্যার অভিভাবকত্বের ভার মাগন ঠাকুরের ওপর ন্যস্ত করেন। তাঁর মৃত্যুর পর রাজকন্যা মুখ্যপাটেশ্বরী হলে মাগন ঠাকুর মুখ্যমন্ত্রীর পদমর্যাদা লাভ করেন। তিনিও মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের একজন কবি ছিলেন। মাগন ঠাকুর চন্দ্রাবতী কাব্যের রচয়িতা ছিলেন। রতনে রতন চিনলেন। তিনি আলাওলকে আরাকান রাজসভায় স্থান দিলেন।

আরাকান রাজদরবারে সুধিজনেরা আলাওলের সঙ্গীত ও সাহিত্য প্রতিভার সঙ্গে পরিচিত হলেন। তাঁর সুর, তাল, লয়, ছন্দ জ্ঞানে সবাই বিস্ময় প্রকাশ করলেন। অপরাপর গুণীজনদের সঙ্গে বসবাস করে আলাওলের সঙ্গীত ও সাহিত্য প্রতিভা ক্রমেই বিকশিত হয়। মাগন ঠাকুর উপলব্ধি করলেন, আলাওলের মধ্যে বিশাল কবি প্রতিভা লুকিয়ে আছে। তিনি ঠিক করলেন, এ প্রতিভাকে যেকরেই হোক কাজে লাগাতে হবে।

১৬৫১ সালের কোন একদিন আরাকান রাজসভায় পন্ডিত, শিল্পী, সাহিত্যিকদের নিয়ে শিল্পসাহিত্যসংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা চলছিল। পন্ডিতজনদের একজন হিসেবে আলাওল এখানে উপস্থিত ছিলেন। কেউ কবিতা পাঠ করলেন, কেউ গান করলেন, কেউ গল্প বললেন। প্রত্যেকে এজন্য মাগন ঠাকুরের কাছ থেকে উপহার পেলেন। শিল্পসাহিত্যসংস্কৃতি নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা হলো। কথার পিঠে কথা আসল। সে আলোচনায় ‘পদুমাবৎ’ কাহিনী কাব্যের কথা আসে। ‘পদুমাবৎ’ হিন্দিতে লেখা প্রেমের অনন্য এক কাহিনী কাব্য। ১৫৪০ সালে হিন্দি কবি শেখ মোহাম্মদ জায়সী ‘পদুমাবৎ’ লেখেন।

সে আলোচনার আরও কয়েকদিন পর মাগন ঠাকুর ডাকলেন আলাওলকে। বললেন, ‘আপনাকে একটা মহান কাজের দায়িত্ব দেব। ‘পদুমাবৎ’ হিন্দুস্থানী ভাষায় লেখা। আরাকানের অনেক লোকই তা বোঝে না। বাংলা ছন্দে যদি আপনি এটি নতুন করে রচনা করেন তবে সকলে সেই কাহিনি পড়ে প্রভূত আনন্দ পাবে। আপনি কবি, অশেষ জ্ঞানী মানুষ। ‘পদুমাবৎ’ কাব্যে কবি শেখ মোহাম্মদ জায়সী পদ্মাবতীর যে রূপ বর্ণনা করেছেন বাংলা ভাষায় তা আপনি ছাড়া কেউ পারবে না। আপনার প্রতি সেই বিশ্বাস আমার আছে।’

আলাওল এর আগে দু’চারটি কবিতা ছাড়া তেমন বড় কাজ করেননি। মাগন ঠাকুরের কথা শুনে আলাওল দ্বিধায় পড়ে গেলেন। আত্মবিশ্বাস পাচ্ছিলেন না। না বলার মতো সাহসও নেই। মাগন ঠাকুর তাঁর আশ্রয়দাতা। আলাওল দ্বিধাদ্বনদ্ধ নিয়ে বললেন,‘‘পদুমাবৎ’ কাব্যটি আমি কয়েকবার পড়েছি। অসাধারণ এই কাব্যটি কাহিনী কাব্য হলেও এর মাঝে রয়েছে অনেক আধ্যাত্মিক বিষয়। আমারও অনেকবার মনে হয়েছে এটি বাংলা ভাষায় রচিত হওয়া প্রয়োজন। আমার গ্রন্থ রচনার অভিজ্ঞতা নেই। দুএকটি পদ রচনা করেছি মাত্র। আপনি আমাকে উপযুক্ত মনে করেছেন ভেবে সম্মানিত বোধ করছি। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করব। আপনার যশকীর্তির কথা বর্ণনা করার সাধ আমার অনেকদিনের। আজ সুযোগ এসেছে। এই কাজ আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে অসম্ভব বটে তবু আমি আমার সমস্ত মেধা দিয়ে কাজটি করব শুধু আপনার গুণে আর ‘পদুমাবৎ’ কাহিনীর আকর্ষণে। আপনি এবং আপনার সভাসদ আমাকে দোয়া করবেন।’

মাগন ঠাকুর বললেন, ‘আপনি আল্লাহতালা’র নাম নিয়ে কাজ শুরু করে দিন। ইনশাআল্লাহ আপনি সফল হবেন।’

কবি শেখ মোহাম্মদ জায়সী ‘পদুমাবৎ’ কাব্য রচনার একশত এগার বছর পর আলাওল এর ভাষান্তরের কাজে হাত দিলেন। ভাষান্তরের কাজ শুরুর আগে তিনি এটা বারকয়েক পাঠ করলেন। কাজ শুরু হলে মাগন ঠাকুর নিয়মিত বিরতি দিয়ে জানতে চাইতেন, ‘আর কতদূর?’

আলাওল প্রতিবারই বলতেন, ‘এই তো হয়ে গেল।’

আলাওল পদ্মাবতী রচনায় তিনবছর সময় নেন। একদিন সত্যি সত্যি শেষ হয়। আলাওল নাম রাখলেন পদ্মাবতী। মাগন ঠাকুরকে এসে সে খবর দিলেন। স্বপ্ন সত্যি হওয়াতে মাগন ঠাকুর খুশিতে আটখানা। তিনি পরদিন সভাসদসহ রাজ্যের গুণীজ্ঞানীদের ডাকলেন। আলাওল পড়ে শুনালেন সম্পূর্ণ পদ্মাবতী কাহিনীকাব্য। কাহিনীকাব্যে ধারাবাহিকভাবে তিনি আল্লাহরসুল, চার খলিফা, মাগন ঠাকুরের গুণকীর্তন করেন। কবি শেখ মোহাম্মদ জায়সী’র পরিচয় দিলেন। আরাকানেরও দীর্ঘ বর্ণনা দিলেন। অতপর আত্মপরিচয় দিলেন। দীর্ঘ আত্মপরিচয় শেষে কাহিনীসূত্রের মাধ্যমে আলাওল সিংহলের রাজকুমারী পদ্মাবতীর জীবনগাঁথা ছন্দে ছন্দে বর্ণনা করেন। আরাকান রাজসভায় সেদিন উপস্থিত সবাই আলাওলের দীর্ঘ পাঠাভিনয়ে মুগ্ধ হন। অনেকে অশ্রুসজল হয়ে পড়েন। বিশেষ করে মাগন ঠাকুর। সবাই ‘সাধুসাধুধন্যধন্য’ করলেন। বিনয়ী আলাওল নরমসুরে বললেন, ‘আমার যতটুকু শক্তি আছে, তার সবটুকু আমি ব্যয় করেছি পদ্মাবতী’র কাহিনীটি বাংলায় রচনা করতে গিয়ে। মাগন ঠাকুর এবং আপনারা অন্য যারা শুনলেন তাদের যদি ভালো লাগে, তবে আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।’

আলাওলের কথা শুনে মাগন ঠাকুর তাঁকে জড়িয়ে ধরে আবেগাপ্লুত হয়ে বললেন, ‘আপনি যে মহান কাজ করেছেন, তাতে আপনার নাম অমর হয়ে থাকবে। যুগ যুগ ধরে আপনার রচিত এই কাহিনী লোকের মুখে মুখে ফিরবে। আপনাকে অভিনন্দন জানানোর ভাষা আমার জানা নেই।’

মাগন ঠাকুরের এমন প্রশংসাবাণীতে বিগলিত আলাওল বললেন, ‘আমি আপনার গুণকীর্তিকে সামনে রেখেই পদ্মাবতী রচনায় ব্রতী হয়েছিলাম। আপনার উৎসাহে আমি এই দায়িত্বখানি শেষ করতে পেরেছি। সকলের ভালো লাগাই আমার পুরস্কার।’

পদ্মাবতী কাহিনীকাব্যে সিংহলের বর্ণনার পাশাপাশি রত্নসেননাগমতীআলাউদ্দিন খিলজীর বর্ণনা আছে। হীরামন পাখির কথা আছে। সবমিলিয়ে পদ্মাবতী ইতিহাস নয়, ইতিহাস আশ্রিত কাহিনী কাব্য। এখানে কল্পনা আছে, বাস্তবতা আছে। সত্য আর কল্পনার মাঝামাঝি এর অবস্থান। এটাই শিল্প।

মধ্যযুগের কবিদের মধ্যে সপ্তদশ শতকের কবি আলাওল সর্বাধিক সংখ্যক গ্রন্থের প্রণেতা। তিনি সর্বাধিক সংখ্যক কাব্যও রচনা করেছেন। পয়ার ত্রিপদী মিলিয়ে তিনি চল্লিশ হাজারের বেশি পদ রচনা করেন। হিন্দিফারসিসংস্কৃতবাংলাসহ সাতটি ভাষায় তিনি পারদর্শী ছিলেন। একারণে আঠারো শতকের কবি মুহম্মদ মুকীম কবি আলাওলকে বলেছেন, ‘কবিগুরু’ ও ‘মহাকবি’। এপর্যন্ত আলাওল রচিত পাঁচটি পূর্ণাঙ্গ কাব্য, একটি অর্ধেক কাব্য, একটি সঙ্গীতবিষয়ক খন্ডকাব্য এবং ১৫টি গীতিকাব্য পাওয়া গেছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: পদ্মাবতী (১৬৪৮ মতান্তরে ১৬৫১), সতীময়নারোরচন্দ্রাবতী (১৬৫৯ মতান্তরে ১৬৫৮), নীতিকাব্য তোহফা(১৬৬৪), সপ্তপয়কর(১৬৬৫ মতান্তরে ১৬৬০), সরফুলমুলুকবদিউজ্জামান (১৬৬৯), সিকান্দরনামা(১৬৭৩), রাগতালনামা। তাঁর এসব রচনায় প্রধানঅমাত্য মাগন ঠাকুর ছাড়াও রাজঅমাত্য সৈয়দ মুসা, প্রধানঅমাত্য সোলায়মান, সৈন্যমন্ত্রী সৈয়দ মুহাম্মদ খান, রাজসচিব মজলিস নবরাজ প্রমুখ পৃষ্ঠপোষকতা করেন। সতীময়না কাব্যটি শুরু করেছিলেন মধ্যযুগের আরেক বিখ্যাত কবি দৌলত কাজী। দৌলত কাজীও আরাকান রাজসভার কবি ছিলেন। আলাওলের রচনাবলী বিশ্লেষণ করে অধ্যাপক ড.ওয়াকিল আহমদ নয়টি বিশেষত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। গোপাল হালদার এর সঙ্গে আরও দুটি অনন্য বিশেষত্ব যুক্ত করেন।

মহাকবি আলাওলের জন্মসালের ন্যায় একাধিক মৃত্যু সাল পাওয়া যায়। কারো মতে, আলাওল আনুমানিক ৭৬ বছর বয়সে ১৬৭৩ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। আবার কারো মতে, আলাওল ৭৩ বছর (জন্ম সাল বিবেচনায় নিয়েছেন ১৬০৭খ্রি.) বয়সে ১৬৮০ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন বলে অনেকে মনে করেন।

(তথ্যসূত্র : হুমায়ুন আজাদ: লাল নীল দীপাবলী; শিপ্রা গোম্বামী : কবি আলাওল ও তাঁর পদ্মাবতী; ওয়াকিল আহমদ: মহাকবি আলাওল : জীবন ও কাব্য; . ইলু ইলিয়াস: আরাকান রাজ্যে চট্টগ্রামের কবি: বাংলা কবিতার নিঃশঙ্ক স্বাধীন অভিপ্রকাশ; গোলাম কুদ্দুছ : ভাষার লড়াই ও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন; পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যপুস্তক পর্ষদ কর্তৃক প্রকাশিত পদ্মাবতী; সৈয়দ আলী আহসান সম্পাদিত আলাওল পদ্মাবতী।)

লেখক : প্রাবন্ধিক, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার।

পূর্ববর্তী নিবন্ধনকশীকাঁথা : বাঙালির আত্মিক ঐতিহ্য
পরবর্তী নিবন্ধহাসিনা ও কাদেরসহ ১৭ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা