নকল ও ভেজাল ওষুধ প্রস্তুতকারক ও বাজারজাতকরণে জড়িতদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া উচিত নয় বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ফার্মাকোলজি বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক ডা. সেলিম মো. জাহাঙ্গীর। আজাদীকে তিনি বলেন, ওষুধকে বলা হয় প্রয়োজনীয় বিষ। ওষুধের কিছু স্বাভাবিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। এখন কেউ যদি নকল–ভেজাল অথবা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সেবন করে তবে তার মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশেষ করে কিডনি বিকল, হার্ট বিকল এবং ব্রেনের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা, এমনকি স্ট্রোকও হতে পারে।
তিনি বলেন, ওষুধ সংরক্ষণেরও কিছু গাইডলাইন আছে। যেমন অতি তাপমাত্রায় ওষুধের গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া ওষুধ তৈরিতে যদি ডোজ বেশি হয়ে যায়, সেটিও রোগীর বিপদ ডেকে আনতে পারে।