মোহ মুগ্ধতার জগত চট্টগ্রাম। ভালোবাসার নগর ঐতিহ্যের পুন্যভূমি আমার নগর। বিধাতা তোমার ইচ্ছে মায়ার অনিন্দ সুন্দর করে গড়ে দাও আমার শহর, আমার নগর রূপরানি বীর প্রসিবীনি চট্টগ্রামকে। তুমি আর নীরব হয়ে চুপটি মেরে থেকো না। তুমি সর্বশ্রেষ্ঠ, তুমি বাংলার প্রাণ স্পন্দন।
কর্ণফুলীর প্রাণ ঘেষে শৌর্যপূর্ণ সামুদ্রিক বন্দর হয়ে মনে জাগিয়ে রেখেছ আশার আলো। তোমাতে আমার প্রাণ। সভ্যতার অবারিত দিগন্ত ছোঁয়া। অথচ তোমার বর্তমান স্বরূপ নিয়ে হয় টানাটানি। তোমার শরীরে নখরের আছড় দেখে হই বিমর্ষ। দেখতে ইচ্ছে হয় না তোমার রূপ রসহীন জটিলতা। তুমি আমার বাঙলার গৌরবের জয়টিকা। সবুজ মায়া জড়ানো পৃথিবী, সন্তানের ভালোবাসা, প্রিয় সোহাগী বধুর স্বপ্নমাখা বাধন, মায়ের আঁচল পাতানো বিছানা ও ওষ্ঠে মাখা ধানসিঁড়ির প্রেম চুম্বন ও সুখ ঠেলে কি নিশ্চুপ হয়ে থাকতে পারি? দয়াময় আমার ভুবন হোক সুন্দর, মরিতে চাহি না আমি এই সুন্দর ভুবনে। তোমার সদিচ্ছার প্রণয়ে জগতে অপূর্ণ হলেও পূর্ণতা দাও এক এক করে সবেতে। যা আছে জগতে
চট্টগ্রামে কী আছে? সব কথার ভেলকী? পুর্বে ছিলো বিপ্লবীরা, ছিল সোদামাখা সূর্য সন্তানরা, আজ সেই সুদিনের খোঁজ মিলে না। খোঁজ মিলে না আশান্বিত হবার তথ্যের। দীর্ঘ সুত্রিতার জের ধরে চসিক উন্নয়ন প্রকল্পের বলিধান মহাসড়কদ্বয় এখনো সম্পসারণ ও পানিমুক্ত করার সুব্যবস্থা করতে পারেনি। প্রবল বৃষ্টিতে পানিতে ডুবে যায় বাণিজ্য নগর সহ অবারিত অঞ্চল। চসিক শাসিত ৪১টি ওয়ার্ড বয়ে যাওয়া ড্রেন সমূহ পরিচ্ছন্নতার ছোঁয়া লাগলেও জমে যাওয়া মাটিতে অসম্পূর্ণ থাকায় অল্প বৃষ্টিতে এলাকা সমুহের অলি গলি ডুবে একাকার হয় যা নাগরিক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। যা সম্পূর্ন আয়ত্তে আনতে বর্তমান মেয়রের সুক্ষ্ম নজর প্রত্যাশা করছি।