ব্রিটিশ রাজনীতিতে বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য উদাহরণ

| শনিবার , ২৯ জুন, ২০২৪ at ৫:১২ অপরাহ্ণ

ফয়সাল কবির নিক্সন, চট্টগ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবী ও ব্যবসায়ী মরহুম মতিউর রহমান সাহেবের দ্বিতীয় পুত্র। তার বড় ভাই এস এম শাহজাহান কবির এবং ছোট ভাই এস এম আনোয়ার সাদাত তিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী কে কে গ্রুপের কর্ণধার।

ফয়সাল কোভিদ ২০১৬সালে ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার শহরে বসবাস শুরু করেন। ম্যানচেস্টা ব্রিটিশ রাজনীতিতে চট্টগ্রামের সন্তান “ফয়সাল কবির নিক্সন”

ন্যাশনাল ইলেকশনে ওয়ার্কার্স পার্টি অফ ব্রিটেনের সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন চট্টগ্রামের সন্তান ফয়সাল কবির নিক্সন।

আগামী ৪ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য ন্যাশনাল ইলেকশনে ওয়ার্কার্স পার্টি অফ ব্রিটেনের সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পান তিনি। তার সংসদীয় এলাকা আলট্রিংচাম অ্যান্ড সেল।

ফয়সাল নিক্সন চট্টগ্রামের প্রথম সন্তান হিসাবে ইংল্যান্ডের মেম্বার অফ পার্লামেন্টের জন্য মনোনীত হয়েছেন এবং ইলেকশন করছেন।

বর্তমানে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ফয়সাল কবির নিক্সন। এই প্রচারণায় চট্টগ্রাম কমিউনিটি তথা সমগ্র বাংলাদেশি কমিউনিটি সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করছে। পাশাপাশি দেশে-বিদেশে অবস্থানরত বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়স্বজনও তার পাশে রয়েছে।

ফয়সাল কবির নিক্সন চট্টগ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবী ও ব্যবসায়ী মরহুম আলহাজ্ব মতিউর রহমান সাহেবের দ্বিতীয় পুত্র। তার বড় ভাই এস এম শাহজাহান কবির এবং ছোট ভাই এস এম আনোয়ার সাদাত বাংলাদেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী কে কে গ্রুপের কর্ণধার । ফয়সাল ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার শহরে বসবাস শুরু করেন। ম্যানচেস্টারে আসার পর থেকেই ফয়সাল বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। যার ফলশ্রুতিতে ২০১৯ সালে গ্রেটার ম্যানচেস্টার চট্টগ্রাম এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।

তিনি চট্টগ্রামের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরে ম্যানচেস্টার তথা সমগ্র যুক্তরাজ্যে চট্টগ্রামের একটি দৃঢ় অবস্থান গড়ে তোলেন।

ফয়সাল কবির নিক্সন জানান, “নতুন প্রজন্ম তথা বাংলাদেশি কমিউনিটির মানুষদের মধ্যে ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে সক্রিয় অবস্থান গড়ে তোলার জন্য এই প্রচেষ্টা করছি। আমাদের অনেক সম্ভাবনাময় এবং যোগ্য লোক রয়েছেন, যারা ব্রিটেনের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রাখতে পারেন। কিন্তু, কেন জানি না সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন না। আপনারা যদি দেখেন, ইউনাইটেড কিংডমের প্রধানমন্ত্রী একজন ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত এবং লন্ডনের মেয়র একজন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। কিন্তু আমাদের, বিশেষ করে পুরুষদের, সেই ধরনের কোন সক্রিয় অবস্থান নেই। অন্যদিকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মহিলারা যথেষ্ট এগিয়ে রয়েছেন—টিউলিপ সিদ্দিকী, রুশনারা আলী, রুপা হকসহ কয়েকজন আমাদের সংসদ সদস্য রয়েছেন। ওয়ার্কার্স পার্টিতে যোগদানের অন্যতম কারণ হলো ওয়ার্কার্স পার্টি জনগণের কথা বলে জনগণের কথা ভাবে আর সবচেয়ে বড় কারণ গাঁজা এবং প্যালেস্টাইন ইস্যু নিয়ে ওয়ার্কার্স পার্টি একমাত্র পার্টি বলিষ্ঠ কন্ঠে এর প্রতিবাদ করেছে এবং করে যাচ্ছে ।আমার এই অংশগ্রহণের ফলে বাংলাদেশি নতুন প্রজন্ম তথা অন্যান্য যোগ্য ব্যক্তিরা অবশ্যই ইংল্যান্ডের সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করার জন্য এগিয়ে আসবেন। আমি চট্টগ্রাম তথা সমগ্র বাংলাদেশি মা-বোনদের কাছে দোয়াপ্রার্থী। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।রে আসার পর থেকেই ফয়সাল বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন, যার ফলশ্রুতিতে ২০১৯ সালে গ্রেটার ম্যানচেস্টার চট্টগ্রাম এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।

চট্টগ্রামের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরে তিনি ম্যানচেস্টার তথা সমগ্র যুক্তরাজ্যে চট্টগ্রামের একটি দৃঢ় অবস্থান গড়ে তোলেন। এই প্রচেষ্টার ফলশ্রুতিতে আগামী ৪ঠা জুলাই অনুষ্ঠিতব্য ন্যাশনাল ইলেকশনে ওয়ার্কার্স পার্টি অফ ব্রিটেনের সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি মনোনয়ন পান। তার সংসদীয় এলাকার নাম আলট্রিংচাম অ্যান্ড সেল।

বর্তমানে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ফয়সাল কবির নিক্সন। এই প্রচারণায় চট্টগ্রাম কমিউনিটি তথা সমগ্র বাংলাদেশি কমিউনিটি সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করছে। পাশাপাশি দেশে-বিদেশে অবস্থানরত বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়স্বজনও তার পাশে রয়েছে।
এখানে উল্লেখযোগ্য হলো ফয়সাল নিক্সন হলেন প্রথম চট্টগ্রামের ছেলে যিনি ইংল্যান্ডের মেম্বার অফ পার্লামেন্টের জন্য মনোনীত হয়েছেন এবং ইলেকশন করছেন।

ফয়সাল কবির নিক্সন জানান, “নতুন প্রজন্ম তথা বাংলাদেশি কমিউনিটির মানুষদের মধ্যে ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে সক্রিয় অবস্থান গড়ে তোলার জন্য এই প্রচেষ্টা করছি। আমাদের অনেক সম্ভাবনাময় এবং যোগ্য লোক রয়েছেন, যারা ব্রিটেনের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রাখতে পারেন। কিন্তু, কেন জানি না সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন না। আপনারা যদি দেখেন, ইউনাইটেড কিংডমের প্রধানমন্ত্রী একজন ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত এবং লন্ডনের মেয়র একজন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। কিন্তু আমাদের, বিশেষ করে পুরুষদের, সেই ধরনের কোন সক্রিয় অবস্থান নেই। অন্যদিকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মহিলারা যথেষ্ট এগিয়ে রয়েছেন—টিউলিপ সিদ্দিকী, রুশনারা আলী, রুপা হকসহ কয়েকজন আমাদের সংসদ সদস্য রয়েছেন। ওয়ার্কার্স পার্টিতে যোগদানের অন্যতম কারণ হলো ওয়ার্কার্স পার্টি জনগণের কথা বলে জনগণের কথা ভাবে আর সবচেয়ে বড় কারণ গাঁজা এবং প্যালেস্টাইন ইস্যু নিয়ে ওয়ার্কার্স পার্টি একমাত্র পার্টি বলিষ্ঠ কন্ঠে এর প্রতিবাদ করেছে এবং করে যাচ্ছে ।আমার এই অংশগ্রহণের ফলে বাংলাদেশি নতুন প্রজন্ম তথা অন্যান্য যোগ্য ব্যক্তিরা অবশ্যই ইংল্যান্ডের সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করার জন্য এগিয়ে আসবেন। আমি চট্টগ্রাম তথা সমগ্র বাংলাদেশি মা-বোনদের কাছে দোয়াপ্রার্থী। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

“ফয়সাল কবির নিক্সনের এই প্রচেষ্টা নিঃসন্দেহে ব্রিটিশ রাজনীতিতে বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবন্দরে পণ্যবাহী ট্রাকচাপায় ১ জনের মৃত্যু
পরবর্তী নিবন্ধবান্দরবানে আইনজীবীসহ জামায়েতের ৭ সদস্য কারাগারে