আগামী বৃহস্পতিবার সর্বাত্মক লকডাউনের খবরে ব্যাংকগুলোতে নগদ উত্তোলনে গ্রাহকেদর উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এ সময় সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় ব্যাংকারদের । অতিরিক্ত চাপের কারণে স্বাস্থ্যবিধিও ছিল উপেক্ষিত। যদিও আজ থেকে সরকার ঘোষিত তিনদিনের সাধারণ লকডাউনের মাঝেও ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। তবে যেহেতু গণপরিবহন বন্ধ থাকবে তাই অনেকেই ব্যাংকে ছুটে আসেন। এ সময় প্রায় ব্যাংকের দীর্ঘ সারি দেখা যায়।
গতকাল জামাল প্রেস ক্লাব, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, জিইসি, চকবাজার এবং আন্দকিল্লা এলাকার কয়েকটি ব্যাংক ঘুরে ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সকাল থেকে গ্রাহকের চাপের কারণে তাদের সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয় ব্যাংকারদের।
নগরীর জামাল খান এলাকার অগ্রণী ব্যাংক প্রেস ক্লাব শাখার আসা গ্রাহক মো. মোজাহের মিয়া বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশে কড়া লকডাউন দিবে শুনেছি। এই লকডাউন কতদিন থাকে তাও নিশ্চিত নয়। তাই প্রয়োজনীয় কিছু টাকা তুলতে এসেছি।
কয়েকটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকরা জানান, কঠোর লকডাউনের খবরে অনেক গ্রাহক ব্যাংকে ছুটে এসেছেন। টাকা জমা দেয়ার চেয়ে উত্তোলনের চাপই বেশি ছিল।
