নগরীর বায়েজিদ বোস্তামীর মাঝেরঘোনা বুদ্ধাংকুর বিহার ও বিদর্শন বিহারে কঠিন চীবর দান গত শুক্রবার সংঘনায়ক ড. বনশ্রী মহাথেরোর সভাপতিত্বে অধ্যাপক শ্যামল বড়ুয়ার সঞ্চালনায় উদযাপিত হয়। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিজ্ঞানন্দ ভিক্ষুর উদ্বোধনী দেশনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সুপলাল বড়ুয়া। প্রধানজ্ঞাতি ছিলেন জলদী ধর্মরতান বিহারের অধ্যক্ষ সংঘরশ্মি ধর্মপাল মহাথেরো, প্রধান সদ্ধর্মদেশক ছিলেন উকট্ঠাপঞ্ঞা মহাথের, প্রধান অতিথি ছিলেন বিনয়ানন্দ মহাস্থবির, সদ্ধর্মদেশক ছিলেন করুনানন্দ মহাথের দেবমিত্র থেরো, জ্যোতি ইন্দ্র ভিক্ষু, প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু। বক্তারা বলেন, বুদ্ধের দর্শন ও শিক্ষাকে সমুন্নত রাখতে হলে বৌদ্ধ সংস্কৃতি ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অনুসরণ করতে হবে, ধারণ করতে হবে, সংরক্ষণ করতে হবে। আত্মমুক্তির জন্য যেমন বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ তেমনি অস্থির বিশ্বের প্রতিটি দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের মানসিক শান্তির জন্য বুদ্ধের শিক্ষা অপরিহার্য। তাই অস্থির বিশ্বের প্রত্যক মানুষের কাছে বুদ্ধের শান্তির অমিয় বাণী পৌঁছে দিতে হবে। সংঘানন্দ মহাথেরর সভাপতিত্বে মঙ্গলাচরণ করেন মহানন্দ ভিক্ষু। নবপণ্ডিত বিহারের আবাসিক প্রধান রতনানন্দ থেরোর উদ্বোধনী দেশনার পর স্বাগত বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক শ্যামল বড়ুয়া। প্রধান অতিথি ছিলেন সংঘরশ্মি ধর্মপাল মহাথেরো, প্রধান সদ্ধর্মদেশক ছিলেন বিদর্শন আচার্য্য আর্য্যশ্রী মহাথের, প্রধানজ্ঞাতি কর্মবীর দীপংকর মহাথের, ধর্মদেশনা করেন লোকপ্রিয় মহাথের, সংঘশ্রী থের, সুপ্রিয়ানন্দ থেরো, মুদিতানন্দ থেরো, এস প্রিয়রত্ন থেরো, শরণপ্রিয় ভিক্ষু। প্রধান আলোচক ছিলেন বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সহসভাপতি চম্পাকলি বড়ুয়া।
আলোচনা করেন বৌদ্ধ গবেষক অমল বড়ুয়া, শিক্ষক তপন কান্তি বড়ুয়া, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা শীলানন্দ বড়ুয়া, মুক্তিযোদ্ধা দেবপ্রিয় বড়ুয়া, প্রধান শিক্ষক নিহারেন্দু বড়ুয়া, আদেশ বড়ুয়া, প্রশান্ত কুমার বড়ুয়া, শিক্ষক প্রশান্ত কুমার বড়ুয়া, বাঁশখালী বৌদ্ধ সমিতির সাধারণ সম্পাদক অমিত বড়ুয়া। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












