ঠাণ্ডা–নিশ্চল–ব্যথাময় সাপের মতো গুটিয়ে থাকো
মনের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসে তৃষ্ণা
অবসাদ বাসা বোনে সোনালি ডানার মুগ্ধ চোখে–
ঠোঁটের স্বরলিপি জুড়ে তখন মর্মস্পর্শী স্তব্ধতা।
গান্ধর্বগাঁট খুলে দাঁড়িয়ে আছে–
এক রুগ্ন সন্ন্যাসী।
বাতাসের শীষে সন্ন্যাসীর ছত্রাক চেহারা
চুষে নেয় বাতাসের ঘ্রাণ –
ঘুম ভাঙা ঘোরে সূর্য হেলেছে পশ্চিমে
দক্ষিণে তখন মুখর শ্রাবণ
জন্মের আগেই মরে যাচ্ছো তুমি
এসো–আকাশ ও মাটির শরীরে গুঁজে দেই কিছু
মনোহর শূন্যতা।