আজ বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস। ১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর ডায়েটিল ইথার অ্যানেসথেসিয়ার প্রথম সফল প্রয়োগ হয়েছিল। সেই দিনটির স্মরণেই ১৯০৩ সাল থেকে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালন করা হয়ে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও অ্যানেসথিওলোজিস্টদের সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব সোসাইটিস অব অ্যানেসথিওলোজিস্টস’ প্রতিবছর বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস উদ্যাপন করে।
চিকিৎসকরা বলছেন, ১৯৫০–এর দশক পর্যন্ত অ্যানেসথেসিয়ার চর্চা ছিল না। প্রথমদিকে ইথার ও ক্লোরোফরম দিয়ে অজ্ঞান করা হতো। আগে অপারেশনের পর জ্ঞান ফিরতে সময় লাগত কমপক্ষে সাত থেকে আট ঘণ্টা। আর এখন অপারেশন শেষ হওয়ার কিছু সময়ের মধ্যে জ্ঞান ফিরে আসে। এ বিষয়ে বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশের অবস্থাও অনেক ভালো।