হতাশা আর হতাশাই এখন বাংলাদেশ দলের চারপাশে। এর মধ্যে ম্যাচের আগে–পরে মিলিয়ে কয়েক দফায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতে হয় তাদের। যেখানে ক্রিকেটারদের হাবভাবেই বোঝা যায়, খুব একটা স্বস্তিতে নেই সবমিলিয়ে। থাকার অবশ্য কারণও নেই, বড় স্বপ্নের ফানুস উড়িয়ে বিশ্বকাপে আসা দল প্রথম সাত ম্যাচে জয় পেয়েছে স্রেফ একটিতে। ইডেন গার্ডেন্সে পাকিস্তানের কাছে হেরে মিঙড জোনে আসা শরিফুল ইসলামকে করা হয়েছিল এই প্রশ্ন। বিশ্বকাপ শেষ হলে স্বস্তি পান এমন অবস্থা? উত্তরে তিনি বলেন, ‘এমন কিছু না। সময় খারাপ যাচ্ছে, কিন্তু কখনো এটা ভাবছি না বিশ্বকাপ শেষ হলে বেঁচে যাই। প্রতিটা অনুশীলন সেশনে আবার কীভাবে কামব্যাক করবো, ওভাবে প্র্যাক্টিস করার চেষ্টা করছি।’ গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের বড় স্বপ্নের পেছনে শক্তি ছিল পেসারদের পারফরম্যান্স। তাদের দুর্দান্ত করে তোলার কারিগর ছিলেন কোচ অ্যালান ডোনাল্ড। কিন্তু বিশ্বকাপে এসে হতাশ করছেন তারা। নিয়মিতই টিভি পর্দায় দেখা মিলছে ডোনাল্ডের হতাশ চেহারা। পেসারদের সঙ্গে তার কী কথা হচ্ছে? উত্তরে শরিফুল বলেন, ‘সে সবসময় সাহস দেয়, যখন যে স্পেলে আসবে; চেষ্টা করবা তোমাদের সেরাটা দেওয়ার, বেসিক প্ল্যানে থাকার। এর থেকে আর কী বলবে। ’ এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলতে এসেছে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্ব। তারও পারফরম্যান্স নেই খুব একটা। এজন্য কি দলও পিছিয়ে যাচ্ছে? উত্তরে শরিফুল বলেন, ‘আসলে উনি কিন্তু বিশ্বকাপের আগে অনেকগুলো ম্যাচ খেলেছেন, অনেক ভালো খেলেছেন। সে হিসেবে সবারই চাওয়া থাকে। চেষ্টা করছেন, ইনশাআল্লাহ সামনে হবে। ’