বিভাগীয় সাব কমিটির যাচাই বাছাইয়ের পর অনুমোদন

উত্তর জেলা আ. লীগের নতুন কমিটি

আজাদী প্রতিবেদন | বুধবার , ৭ অক্টোবর, ২০২০ at ১০:২৮ পূর্বাহ্ণ

প্রায় ১০ মাস চলছে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছে। গত বছরের ৭ ডিসেম্বর হওয়া ওই সম্মেলনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালামকে সভাপতি ও মীরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ আতাউর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেন কাউন্সিলররা। তবে উত্তর জেলার সম্মেলন ও কাউন্সিলের পরপর সকলের সাথে আলোচনা করে পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিলেও এখনো পর্যন্ত তা অনুমোদন পায়নি। এদিকে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মী এবং পদপ্রত্যাশীরা তাকিয়ে আছেন নতুন কমিটি অনুমোদনের অপেক্ষায়।
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের স্থান দেয়ার জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন। সম্মেলনের পর যেসব জেলা ও মহানগরীর কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে জমা পড়েছে-সেগুলোতে দলের ত্যাগী নেতারা বাদ পড়েছেন কিনা তা যাচাই করে দেখার জন্যও বিভাগীয় সাব কমিটি গঠন করেছেন। চট্টগ্রাম বিভাগের জন্যও সাব কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম আজাদীকে বলেন, আমরা কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে জমা দিয়েছি। কমিটি এখনো অনুমোদন হয়নি। কমিটির বিষয়গুলো দেখার জন্য প্রধানমন্ত্রী বিভাগীয় সাব কমিটি করে দিয়েছেন। উনারা দেখবেন-এখানে কোনো সমস্যা আছে কিনা। কোনো সমস্যা থাকলে আলাপ-আলোচনা করে ঠিক করবেন।
এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাব কমিটির দায়িত্বে আছেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, নির্বাহী পরিষদ সদস্য দীপংকর তালুকদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, আবদুল মতিন খসরু এমপি, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশিদ।

পূর্ববর্তী নিবন্ধএইচএসসি পরীক্ষা কবে, জানা যাবে আজ
পরবর্তী নিবন্ধশোকের চিহ্ন যখন প্রতিবাদের ভাষা