চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, প্রয়াত অধ্যাপক পুলিন দে একজন স্পষ্ট ভাষী শুদ্ধাচারী রাজনীতিক। ত্যাগী ও নির্মোহ রাজনীতিক হিসেবে তার সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নাতীত। তিনি আমৃত্যু মানুষকে ও দেশকে ভালোবেসেছেন, বিনিময়ে কিছুই চাননি। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে প্রবীণ বিপ্লবী ও আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়ামের সাবেক সদস্য পুলিন দে’র মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, পুলিন দে অসত্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। তিনি কোন অপশক্তিকে পরোয়া করেননি। এই শিক্ষাটা তার কাছ থেকে পেয়ে অপশক্তি নির্মূলে আমরা অপরাজেয় শক্তি। বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচিকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, কোন সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি সৃষ্টি না করে বিএনপি রাজপথে থাকলে কারও আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু অতীতের মতো নাশকতা করলে তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া হবে না। আমরা যে কোন অপরাজনীতি ও নাশকতাকে জনগণকে নিয়েই প্রতিহত করবো এবং রাজপথ শান্তি কামী মানুষের দখলেই থাকবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি নঈম উদ্দীন চৌধুরী, খোরশেদ আলম সুজন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি অ্যাড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, দপ্তর সম্পাদক হাসান মাহমুদ শমসের, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী জহুর আহমদ, আবু তাহের, ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, জাফর আলম চৌধুরী, অ্যাড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, মহব্বত আলী খান, মো. জাবেদ, হাজী বেলাল আহমদ, শাহাব উদ্দিন আহমেদ, কাজী আলতাফ হোসেন, আবছারুল হক, হাজী আলী বক্স, সৈয়দ মোহাম্মদ জাকারিয়া, মো. ইকবাল হাসান, আবদুল আজিজ মোল্লা, আলী নেওয়াজ, রুহুল আমিন মুন্সী, আবদুস শুক্কুর ফারুকী, আবদুল মালেক প্রমুখ।












