পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের পর আমাদের বাংলাদেশেও করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন. ১ শনাক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর তথ্য মতে এই পর্যন্ত ৫ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের এই নতুন উপধরন শনাক্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও করোনা ভাইরাসের এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে বিশ্ববাসীকে সতর্ক করেছে।
সুতরাং করোনা ভাইরাসের নতুন এই ভাইরাসটি যাতে আবারো আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাত্রাকে অচল করে দিতে না পারে সেইজন্য ১. সরকারি ভাবে টীকা কেন্দ্রগুলো পুনরায় চালু করা ২. সরকারি – বেসরকারি হাসপাতালে বিশেষায়িত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা ৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র – ছাত্রীদের মাঝে স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো ৪. করোনা নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ কিংবা গুজব ছড়ানো বন্ধ করা ৫. সামাজিক সংগঠন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো জনসাধারণকে মাস্কের ব্যবহার ও স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে উদ্বুদ্ধ করা। আশাকরি আমাদের সকলের সচেতনতা ও সম্মিলিত চেষ্টায় করোনার এই নতুন উপধরন থেকে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্ববাসীকে হেফাজত করতে পারবো।
আবদুর রহিম
কমার্স কলেজ রোড়, মতিয়ারপোল।