বাংলাদেশ-চীনের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী : প্রাসঙ্গিক ভাবনা

কানাই দাশ | বৃহস্পতিবার , ৮ মে, ২০২৫ at ৭:১৪ পূর্বাহ্ণ

এ বছর বাংলাদেশকে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসাবে চীনের স্বীকৃতি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৫৪ বছর পরে চীনের স্বীকৃতির ৫০ বছর পূর্তি হবার কারন হল চীন বাংলাদেশেকে স্বীকৃতি দেয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের রাজনৈতিক ক্ষমতার রক্তাক্ত পটপরিবর্তনের পর এমনকি ১৯৭৪ সালে পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকার করে নেবার পরে। চীন ১৯৭৫ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্বকে স্বীকার করেনি শুধুমাত্র ভূরাজনৈতিক স্বার্থে, স্বৈরশাসনে নিষ্পিষ্ট পাকিস্তানের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্ক রক্ষার প্রশ্নে এবং এজন্য তারা ’৭১ এ ইতিহাসের নজিরবিহীন গণহত্যাকে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছে। শুধু তাই নয় ১৯৭১ সালে জাতিসংঘে সদস্য পদ লাভ করে ১৯৭৩ সালে চীন প্রথম ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগ করে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্য ভূক্তির বিরুদ্ধে অথচ পরিহাস হলো ১৯৭১ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোর কারণে চীন জাতিসংঘের সদস্য হতে পারেনি। যুদ্ধ বিধ্বস্ত সেদিনের বাংলাদেশ ও নবলব্ধ স্বাধীনতাকে পরবর্তী সময়ের ‘উন্নয়ন সহযোগী’ চীন প্রকৃত অর্থে সম্পূর্ণ নস্যাত করে দিতে চেয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র তা চেয়েছিল সম্পর্ক রেখে আর চীন চেয়েছিল সম্পর্ক না রেখে। ’৭১ সালের বিশ্ব বাস্তবতায় সবে মাত্র গড়ে ওঠা চীনমার্কিন আঁতাতের পেছনে পাকিস্তানের দূতিয়ালির ভূমিকা ছিল প্রধান। ’৭১ সালের জুনে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের বিশেষ শুভেচ্ছা দূত হিসাবে কুখ্যাত হেনরী কিসিঞ্জার ইয়াহিয়ার বিশেষ ব্যবস্থাপনায় গোপনে বেজিং যান পিন্ডি থেকে বিশেষ ফ্লাইটে যার ফলশ্রুতিতে দীর্ঘ বৈরিতার পরে ১৯৭২ সালের মে মাসে প্রথম কোন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিক্সন বিপ্লব পরবর্তী চীন সফর করেন। এরি প্রয়োজনে নিক্সনকিসিঞ্জার জুটি সোভিয়েত রাশিয়া বিরোধী অবস্থান থেকে পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয়। চীনা বিপ্লবের বিরুদ্ধে ১৯৪৯ সনে উন্মত্ত প্রায় মার্কিন বিরোধিতার বিপরীতে পরাশক্তি হিসাবে সোভিয়েত রাশিয়ার দৃঢ় অবস্থান, সামরিক, আর্থিক ও পুনর্গঠনের ঝুঁকিপূর্ণ ও মূল্যবান সহযোগিতা চীনের বিপ্লবকে টিকিয়ে রাখে। কিন্তু ১৯৫০ এর দশকের শেষে মাও দে জং এর উচ্চাভিলাষী অহংবোধের কাছে তা গৌণ হয়ে যায়, শুধু তাই নয় বৃহৎ প্রতিবেশী ও দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার পুঁজিবাদী বলয়ের নেহরু নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশ ভারত সেদিন সমাজতান্ত্রিক দেশের বাইরে একমাত্র দেশ হিসাবে চীনকে স্বীকৃতি প্রদান করে যা ছিল মার্কিন বিরোধিতার মুখে এক অতি মূল্যবান ঘটনা। “হিন্দীচীনা ভাই ভাই” শ্লোগানে পুরো ১৯৫০ এর দশক দিল্লীকলকাতা, বেজিংসাংহাই এর রাজপথ প্রকম্পিত হয়। এতে ভারতের উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রুষ্ট হয়ে চীন বিপ্লব ও কমিউনিষ্ট বিরোধী পাকিস্তানের পাশে দাঁড়ায়। অথচ সেই পাকিস্তানের সাথেই পরবর্তীতে চীন গড়ে তোলে অলিখিত ভারত বিরোধী জোট। ভারতকে শায়েস্তা করতে অগণতান্ত্রিক ও আজন্ম ধর্মান্ধ পাকিস্তানি সামরিক শাসক গোষ্ঠীই চীনের বিশ্বস্ত ও দীর্ঘদিনের মিত্র হয়ে ওঠে।

১৯৬২ সালে নেহেরুর বিশ্বাস ভঙ্গ করে চীন ভারত আক্রমণ করে দখল করে নেয় বিস্তীর্ণ ভারতীয় এলাকা। দক্ষিণ তিব্বতের অংশ দাবীকরে এখনো পুরো অরুণাচল প্রদেশ চীন নিজের এলাকা হিসাবে দাবী করছে। অথচ তিব্বত ছিল ভারতচীনের মধ্যবর্তী একটি স্বাধীন বৌদ্ধ রাজ্য যার শাসক ছিলেন বৌদ্ধ গুরু দালাই লামা। ১৯৫১৫২ সালের দিকেই চীন তা দখল করে নেয়। তাছাড়াও সোভিয়েত রাশিয়া ও ভিয়েতনামের সীমান্তে চীন ১৯৬৯ ও ১৯৭৯ সালে সসস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায়। বর্তমানে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে উপকূলবর্তী সব দেশের সাথেই চীনের বৈরিতা চলছে।

মূল কথা হল কোন আদর্শ নয় ভূরাজনৈতিক স্বার্থে যা প্রয়োজন এবং পৃথিবীর এক নম্বর সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি হওয়ার উদগ্র ও জাত্যাভিমানী ইচ্ছাই চীনকে পরিচালিত করছে সেই বিগত শতকের ’৫০ এর দশক থেকে। একদলীয় শাসনে ও কথিত কমিউনিষ্ট আদর্শে শাসিত হওয়ার নামে মূলত ব্যক্তির একনায়কত্বেই চীন পরিচালিত হয়ে আসছে। অভ্যন্তরীণ বিষয়েও ব্যক্তির ইচ্ছাই সেখানে শেষ কথা। শি জিন পিং বলছেন তিনি চীনা বৈশিষ্ট্যমন্ডিত বাজার সমাজতন্ত্র কায়েম করছেন যাকে অনেকেই রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদ হিসাবেই বিবেচনা করছে। কিন্তু বাস্তবে রাষ্ট্রের মালিকানা এখন সীমিত হয়ে আসছে। ক্রমে প্রধান হয়ে উঠছে ব্যক্তিখাত। বিদেশী বিনিয়োগের উন্মুক্ত পরিবেশে, ট্রেড ও শ্রমিক ধর্মঘট ও অসন্তোষ বিহীন সস্তা শ্রমের নিরাপদ বাজারে দ্রুত প্রবৃদ্ধি ও মুনাফার কারণে চীন ’৮০র দশক থেকে মার্কিন ও পশ্চিম ইউরোপের বহুজাতিক কর্পোরেশনগুলোর বিনিয়োগের আদর্শ স্থান হিসাবে বিবেচিত হয়ে আসছে। পশ্চিমের প্রযুক্তি নির্ভর শিল্প কাঠামোকে চীন বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। লক্ষ্য একটাই চীনের নিজস্ব দুর্বল প্রযুক্তি ও শিল্প পরিকাঠামো দ্রুত উন্নত করা। ফলে দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ মাত্রার প্রবৃদ্ধি বজায় থাকে ও পশ্চিমা উন্নত প্রযুক্তি চীনের হাতে চলে আসে এবং এর পাশাপাশি সস্তা পণ্যের নিজস্ব বিশাল বাজার ও ব্যাপক রপ্তানি বাণিজ্য দেশটিকে দ্রুত এগিয়ে নিয়েছে। সমাজতন্ত্রের নামে চীনা উন্নয়ন কৌশলের এই অভিনবত্ব একে পৃথিবীর দ্বিতীয় পরাশক্তি হিসাবে উত্থান ঘটাতে সাহায্য করেছে। আশংকার কথা হল কমিউনিষ্ট শাসন ব্যবস্থার সৃজনশীলতার নামে জিঙ্গোইজম বা উগ্র জাতীয়তাবাদ ও আধিপত্যবাদ হয়ে পড়েছে দেশটির মূল পররাষ্ট্র নীতিকৌশল। কমিউনিষ্ট পার্টি শাসিত হয়েও প্রলেতারীয় আন্তর্জাতিকতাবাদ কমিউনিস্ট রাষ্ট্র নীতি চীন মানেনা। বিশ্ব পুঁজিবাদের আগ্রাসী সম্প্রসারন, নয়া ঔপনিবেশিকায়ন ও এর ফলশ্রুতিতে উন্নয়নশীল দুনিয়ার প্রগতিশীল যে কোন পরিবর্তন স্তব্ধ করে দেয়া, সে সব দেশে অগণতান্ত্রিক সামরিক শাসন সহ সাম্রাজ্যবাদী দস্যুবৃত্তি এসব কিছুতে চীন একেবারে নিশ্চুপ ভূমিকা পালন করে এসেছে। মূলত পশ্চিমের বিনিয়োগ, প্রযুক্তি ও বিশ্ববাণিজ্যের নিজস্ব লাভালাভের নিরিখে।

বাংলাদেশের ’৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, পাকিস্তানের নজিরবিহীন নির্বিচার গণহত্যা চীন সরাসরি সমর্থন করে গেছে। ’৭৫ এর পরে সেই চীন আমাদের দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে “উন্নয়ন সহযোগী” হিসাবে চিহ্নিত হয়ে গেল সামরিক শাসকদের বদৌলতে অথচ প্রকৃত তথ্য হল এ পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহৎ কার্যকর ও নির্লিপ্ত এক সহযোগী রাষ্ট্র। দেং জিয়াও পিং এর বিখ্যাত উক্তি রয়েছে – “বিড়াল সাদা কি কালো এটা বড় কথা নয়, কথা হল তা ইদুঁর ধরে কিনা”। আপাত বাস্তবোচিত এই উদাহরণের মধ্যে যে নৈতিকতার সংকট আছে তা লুকানোর বিষয় নয় মোটেও। ফলে সবক্ষেত্রেই বিপ্লবোত্তর চীন কোন সময়ে নিজের সংকীর্ণ প্রয়োজনে নৈতিকতার ধার ধারেনি। হাজার বছর ধরে উপমহাদেশের সাথে চীনের ধর্মীয়, শিক্ষা, সামাজিক সম্পর্ক বজায় ছিল। জাপানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রবীন্দ্রনাথ, গান্ধী, নেহেরুর সহমর্মিতা ও সমর্থন এ সব ইতিহাস ও ঐতিহ্য অগ্রাহ্য করে চীন মনে হয় “চীনা বৈশিষ্ট্যের” নতুন এক অনৈতিক, আগ্রাসী ও চরম সুবিধাবাদী বিশ্ব দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে তুলতে চাইছে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পতিত হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনসহ গণবিরোধী সামরিক বেসামরিক সব সরকারের সাথে চীনের সম্পর্ক ছিল সমান তালের ও মানের যে সম্পর্কের মানদন্ড ছিল বাণিজ্যিক মুনাফার। হাসিনা সরকারের অনুসৃত লুটেরা ও চোরতন্ত্রের বা ক্রোনি ক্যাপিটেলের ক্লেপ্টোক্র্যাসিতে উত্তরণের বড় মাধ্যম ছিল কিছু মেগা প্রজেক্ট। এসব মেগা প্রজেক্টের মেগা কমিশনের এক বিশাল অংশ গেছে সে সব প্রজেক্টের বাস্তবায়নকারী চীনা ঠিকাদার ও কোম্পানীগুলোর পকেটে। পদ্মা সেতু, নদীশাসন, ঢাকামাওয়াযশোর রেল পথ, চট্টগ্রামের কর্ণফুলি নদীর টানেল সহ প্রায় প্রত্যেকটি মেগা প্রজেক্টে জড়িত ছিল চীন। শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রহসনের সমর্থক ছিল একদলীয় গণতন্ত্রহীনতার দেশ চীন। ২০২৪ সালের সর্বশেষ হাসিনার নির্বাচনী নাটকের পর ‘বিজয়ী’ দল ও সরকার হিসাবে ভারতের পাশাপাশি দ্রুত অভিনন্দন জানায় চীন। ভারতের গণতন্ত্র বিশ্ব স্বীকৃত হলেও বর্তমানে ক্ষমতাসীন সাম্প্রদায়িক বিজেপি সরকার অত্যন্ত নিন্দনীয় ভাবে শেখ হাসিনার মত এক স্বৈরাচারী সরকারকে সমর্থন দিয়ে গেছে ভূরাজনৈতিক সুবিধার জন্য। হাসিনা সর্বশেষ নির্বাচন পরবর্তী সফরও করেছেন এই দুই দেশে এবং চীন সফরের পর পরই হাসিনার পতন ঘটে। আমাদের দেশের রাজনীতির দীর্ঘদিনের ভারত বিরোধিতার সাধারণ বৈশিষ্ট্য তথা সাম্প্রদায়িক সমাজ মানসের পটভূমি থেকে হাসিনার পতন পরবর্তী সময়ে তার লুটেরা কমিশন ভোগী সমর্থক চীনের বিরুদ্ধে ডান বাম কোন দল একটি শব্দও উচ্চারণ করল না বরং চীনকে দিয়ে ভারতকে “শিক্ষা” দেবার এক ধরনের হীন কূটনৈতিক প্রচেষ্টাও অনেকের মধ্যে কাজ করছে। বিবদমান প্রতিবেশী হিসাবে চীনও যেন সেই সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। অথচ নিরীশ্বরবাদী চীনে একমাত্র ধর্মীয় সম্প্রদায় উইঘুর মুসলিম অধ্যুষিত চীনের পশ্চিম সীমান্তের প্রদেশটিতে অসংখ্য মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে, কয়েক লক্ষ উইঘুর মুসলিম বন্দী করে এক শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে চীন, সন্ত্রাসবাদ দমানোর নামে। এ নিয়ে এ দেশে কোন ধর্ম ভিত্তিক দলকে নিপীড়িত উইঘুরদের পক্ষে কথা বলতে দেখিনা। একেই বলে রাজনৈতিক ধর্মচর্চা বা ধর্মের রাজনীতি।

চীনের কমিউনিস্ট পার্টি সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক করছে। একটা বৃহৎ দেশের ক্ষমতাসীন কমিউনিষ্ট পার্টির অবশ্যই রাজনৈতিক বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গী থেকে অন্য দেশের বাম সহ বুর্জোয়া বা পেটি বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে পারস্পরিক আলোচনা বা সর্ম্পক রাখার নৈতিক অবস্থান থাকে। কোন ধর্মান্ধ দল তা সেদেশে যত শক্তিশালীই হোক তার সাথে সেই সরকার ও পার্টি বসে না বা বসতে পারেনা। সম্প্রতি এখানেও আমরা চীনের কমিউনিষ্ট নৈতিকতার বিপরীত প্রত্যয় প্রত্যক্ষ করছি।

এই প্রেক্ষাপটে এ বছর উদযাপিত হচ্ছে বাংলাদেশচীন কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক কঠিন পথে চলেছে। দ্রুত একটি অবাধ নির্বাচনই হল আপাত দৃষ্টিতে এ অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র পথ। প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে, রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরে ও সমাজ জীবনে গণতান্ত্রিক ও বহুত্ববাদী মত ও পথের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহনশীলতা গড়ে উঠেনি, ফলে কোথাও তৈরি হয়নি জবাবদিহিতার পরিবেশ, চলছে সমাজ ও রাষ্ট্রে নিজেদের মত চাপিয়ে দেয়ার একরৈখিক অপচেষ্টা। এ প্রেক্ষিতে সর্বহারার একনায়কত্বের নামে গণতন্ত্রহীন, এ কদল ও ব্যক্তির শাসনাধীন চীনের পথ আমাদের এদেশের গণতান্ত্রিক মুক্তির পথ হতেই পারে না।

লেখক : প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস-২০২৫ : সমাজে থ্যালাসেমিয়া রোগীকে প্রাধান্য দেয়া হোক
পরবর্তী নিবন্ধচন্দনাইশ পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ