বাঁশখালীর ঋষিধামে মিলন মেলা ও সমাবেশ গতকাল শুক্রবার ঋষিধামে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আশীর্বাদক ছিলেন বাঁশখালীর ঋষিধাম ও তুলসী ধামের মোহন্ত মহারাজ স্বামী সুদর্শনানন্দপুরী মহারাজ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ও ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত। তাপস কুমার নন্দীর পরিচালনায় এতে অতিথি ছিলেন জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুকুমার চৌধুরী, সুজিত কুমার বিশ্বাস, বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শ্যামল পালিত, কালীপুর ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আ ন ম শাহাদত আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শ্যামল কুমার দাশ, আশীষ ভট্টাচার্য, কাজল দাশ, জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার সেন, ইসকন নন্দন কাননের সাধারণ সম্পাদক মুকুন্দ প্রভু প্রমুখ।
অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছর পর স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালনের প্রাক্কালে সংখ্যালঘুরা আতংকগ্রস্ত জাতি হিসাবে বাস করতে বাধ্য হচ্ছে। সরকারি দলে জামায়াত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মতে দলে পরগাছা ঢুকে দলকে বিপদে পরিচালিত করছে। ২০০৮ সালে নির্বাচনের পর স্বাধীনতার স্বপক্ষের দল ক্ষমতায় আসায় আমরা মনে করেছিলাম আমরা এবার হামলা থেকে মুক্তি পাব। কিন্ত পেলাম না, বাঁশখালীর ১১ হত্যার হত্যাকাণ্ডের বিচার এখনো হয়নি।
জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুকুমার চৌধুরী বলেন, আমরা দেশের ও জনগণের স্বার্থে কাজ করব। শেষে দুর্গাপূজায় ক্ষতিগ্রস্ত পুজামণ্ডপ ও আহতদের ২ লক্ষাধিক টাকার অনুদান প্রদান করা হয়। পরে তারা ১১ হত্যার ঘটনাস্থল সাধনপুরের শীল পাড়া পরিদর্শন করেন সেখানেও অনুদান প্রদান করেন তারা ।