‘৭১ সালে অসীম সাহস আর দেশপ্রেম নিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা, জীবনবাজী রেখে সম্মুখ যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া, যুদ্ধ শেষে ব্যারাকে ফিরে যাওয়া আবার ১৯৭৫ এ দেশমাতৃকার স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে জাতিকে মুক্ত করার মাধ্যমে শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের কিংবদন্তি মহানায়ক হয়ে উঠেছিলেন। তার কালজয়ী দর্শন–বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তথা বিএনপি প্রতিষ্ঠা, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত স্বনির্ভর দেশ গঠনে তার আমৃত্যু বিরামহীন সংগ্রহ বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনের গভীরে জায়গা করে নিয়েছে। দীর্ঘ ১৭ বছর শহীদ জিয়া ও তার দল বিএনপির নাম নিশানা মুছে ফেলার অবিরাম চেষ্টা করেও আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা সফল হয়নি। বিএনপির শিকড় বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনের অতি গভীরে। ভবিষ্যতেও বিএনপির পথ চলায় যারা চ্যালেঞ্জ করবে তারা জনজোয়ারে ভেসে যাবে।’ গতকাল সকাল ১১টায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নগরীর বিপ্লব উদ্যানে হাটহাজারী উপজেলা এবং পৌর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনকালে ব্যারিস্টার মীর হেলাল একথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নুর মোহাম্মদ, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক জাকের হোসেন, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব গিয়াস উদ্দিন, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য মোহম্মদ সেলিম, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য রফিকুল আলম, আইয়ুব খান, অহিদুল আলম, আবদুস শুক্কুর, আকবর আলী, শাখাওয়াত হোসেন শিমুল, মনিরুল আলম জনি, কাজী সাইফুল ইসলাম টুটুল, তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি, নাসির উদ্দিন, লায়লা বেগম, আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, আবু বকর সিদ্দিকী সোহেল, ফখরুল হাসান, নুরুল কবির, কামরুদ্দিন নাহিদ, মো. ইমরান চৌধুরী, ইলিয়াস মেহেদী, আরেফিন সাইফুল, নাসির, মোহাম্মদ আজম প্রমুখ।












