সংসদ সদস্য মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চন্দনাইশের দুর্গম পাহাড়ি জনপথ ধোপাছড়ি ইউনিয়ন। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। রাস্তাঘাট, সবজি ক্ষেত সবকিছু তছনছ হয়ে গেছে। নিম্নাঞ্চলের অসংখ্য ঘর–বাড়ি ভেসে গেছে। মানুষের অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বন্যাদুর্গত চন্দনাইশ–সাতকানিয়াবাসীর সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি আপনাদের কাছে এসেছি।
এ সময় তিনি ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন এবং ক্ষতিগ্রস্তদর পুন:র্বাসনের ব্যবস্থা ও অচল হয়ে পড়া রাস্তাঘাট শীঘ্রই পুন:নির্মাণের আশ্বাস দেন। এতে বক্তব্য ইউপি চেয়ারম্যান মো. আবদুল আলীম, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক নবাব আলী, ডা. দুলাল কান্তি নাথ, মোস্তাক আহমদ, টিএম সেলিম, ইউপি সদস্য টিপু দাশ, নুরুল কবির, জয়নাল আবেদীন, নাসির উদ্দীন, আশরাফ উদ্দীন ভুইয়া, আমানত হোসেন, আবদুল করিম, লাকী আকতার চৌধুরী, জাহানারা বেগম, যুবলীগ নেতা রেজাউল করিম, জাহাঙ্গীর আলম সোহেল, মো. রুবেল, মো. শাহেদ প্রমুখ।