চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজার্স ফোরামের সভাপতি আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন– চট্টগ্রাম বন্দর দেশের লাইফলাইন। দেশের অর্থনীতি নির্ভর করে এই বন্দরকে ঘিরে। চট্টগ্রাম বন্দরকে বিদেশিদের হাতে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে। আমরা চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা এটি কখনও হতে দিব না। প্রয়োজনে চট্টগ্রামবাসীকে সাথে নিয়ে রাস্তায় নেমে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলব। বন্দর ক্ষতিগ্রস্ত হলে পুরো দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের বছরে আড়াই হাজার কোটি টাকার ওপর লাভ আছে। তারপরও বিদেশি কোম্পানির হাতে বন্দর তুলে দেওয়ার আগে তাদের মুনাফা নিশ্চিতের জন্য বন্দরের ট্যারিফ ৪১% বাড়িয়েছে। এত বেশি ট্যারিফ বাড়ানোর কোন যৌক্তিকতা দেখছি না।
গতকাল শনিবার বাংলাদেশ মোটরপার্টস টায়ার টিউব অ্যাসোসিয়েশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি হাজী মাহমুদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাজিমুদ্দিনের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজিএমইএ’র সাবেক প্রথম সহ–সভাপতি ও ফোরাম সভাপতি এমএ সালাম। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, এফবিসিসিআই ও চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ আমিরুল হক। বিশেষ বক্তা ছিলেন সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল আলম। ‘দল যার যার– চেম্বার সবার’– এই স্লোগানে চেম্বার নির্বাচনে ইউনাইটেড বিজনেস ফোরাম থেকে উপস্থিত ছিলেন অর্ডিনারি গ্রুপের মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী, কামাল মোস্তফা চৌধুরী, আমান উল্লা আল ছগির ছুট্ট, আবু হায়দার চৌধুরী, মো. শফিউল আলম, এএসএম ইসমাইল খান, মো. গোলাম সরওয়ার, আসাদ ইফতেখার, মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, মো. হাবিবুর রহমান ও শহিদুল আলম, অ্যাসোসিয়েট গ্রুপের মো. আলাউদ্দিন আল আজাদ, সরোয়ার আলম খান, মো. জাহিদুল হাসান, মো. নুরুল ইসলাম, মো. সেলিম নুর, মো. মশিউল আলম, বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক খন্দকার বেলায়েত হোসেন প্রমুখ। পরে রাইফেল ক্লাব, জুবিলি রোড, নিউ মার্কেটসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন ইউনাইটেড বিজনেস ফোরামের নেতৃবৃন্দ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।










