বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. মাহফুজুর রহমান বলেছেন, বন্দরের কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা, কয়েকজন ব্যবসায়ী এবং কয়েকজন অসাধু রাজনীতিবিদ এক হয়ে কর্ণফুলীকে হত্যা করছে। আমরা এখন একটি নতুন শ্লোগান তুলবো, রাজাকার নদী–ভূমি দখলকারীরা ভাই ভাই, তাদের এক রশিতে ফাঁসি চাই। তিনি বলেন, বর্তমান প্রজন্ম এখনও ঠাণ্ডা মাথায় আন্দোলন করছে, মুক্তিযোদ্ধারা রাস্তায় নামলে আপনারা পালানোর পথ পাবেন না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০১৪ সালে স্ট্রেটেজিক মাস্টার প্ল্যান হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর সাহস আপনারা কোথায় পান। আমরা সেটা একবার দেখতে চাই।
কর্ণফুলী রক্ষায় জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চ ও অবস্থান ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনে প্রতিবাদ মঞ্চ–২০২৪ এর প্রধান সমন্বয়ক আলীউর রহমান, পরিবেশ সংগঠক হাসিনা আক্তার টুনু, সমন্বয়ক মুজিব উল্লাহ তুষার, তারেকশ্বর দস্তিদার স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সিঞ্চন ভৌমিক, চট্টগ্রাম সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সহ সভাপতি জাফর আহমদ, সংগঠক মোরশেদ আলম, মোহাম্মদ রাশেদ, কৃষিবিদ কাজী গোলাম মোস্তফা, এম শাহাদাত নবী, চরপাথরঘাটা সাম্পান সমিতির সভাপতি আবুল হোসেন আবুল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলন, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি বেলা, বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম, চট্টগ্রাম ইতিহাস সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্র, আরএসকে ফাউন্ডেশন, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশন নামের ছয় সংগঠন এই প্রতিবাদ মঞ্চের আয়োজক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।