সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের বৈশ্বিক প্রসারের সঙ্গে মানসিক ক্ষতি ছড়ানোর সম্পৃক্ততার কোনো প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে উঠে এসেছে এক গবেষণায়। অঙফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট পরিচালিত গবেষণাটির মূল বিষয় ছিল, কীভাবে সামাজিক মাধ্যমটির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার কারণে ৭২টি দেশের ব্যবহারকারীদের মানসিক অবস্থা বদলেছে।
গবেষকরা বলছেন, সামাজিক মাধ্যম মানসিক স্বাস্থ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে বিপজ্জনক—এমন প্রচলিত ধারণার বিপরীত চিত্রই ফুটে উঠেছে গবেষণার মাধ্যমে। সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের সম্ভাব্য অনলাইন ঝুঁকি ঠেকাতে নতুন আইন প্রণয়নের বিষয়টি বিবেচনায় রেখেছে যুক্তরাজ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশ।
কয়েকজন ফাঁসকারীর সাক্ষ্য ও সেগুলোর ভিত্তিতে প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত মিলেছে, ফেসবুকের মালিক কোম্পানি মেটার নিজস্ব গবেষণাতেই ব্যবহারকারীর ওপর এর নেতিবাচক প্রভাবের কথা উঠে এসেছে।