একটি দুটি নয়, তিনি আটটি পত্রিকার সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন। পরিচয় দেন টেকনাফ প্রেস ক্লাবের সভাপতি হিসেবেও। কিন্তু এসব কথায় চিড়ে ভিজেনি। ঠিকই প্রতারণার দায়ে করা ছয়টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মূলে তাকে গত শুক্রবার গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ। তার নাম কাওসার হামিদ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নেজাম উদ্দিন আজাদীকে বলেন, প্রতারণার অভিযোগে দায়েরকৃত ছয়টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মূলে কাওসার হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলাগুলোর মধ্যে চারটি চেক প্রতারণার। তাকে গ্রেপ্তারের পর সে নিজেকে আটটি পত্রিকার সাংবাদিক, টেকনাফ প্রেস ক্লাবে ১২ বছর ধরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন বলে আমাদের জানান। কিন্তু এসব পরিচয় তাকে গ্রেপ্তার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারেনি। আমরা আদালতের নির্দেশ পালন করেছি।












