দৈনিক আজাদীতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ‘দুর্নীতিতে ফেঁসে যাওয়ার ভয়ে শিক্ষা ছুটি নিয়ে দুবাই’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ সংক্রান্ত বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসা লিখিত বক্তব্য প্রদান করেছে।
ওয়াসার বক্তব্য : প্রকাশিত সংবাদে দুর্নীতিতে ফেঁসে যাওয়ার ভয়ে শিক্ষা ছুটি নিয়ে দুবাই পলায়নের বিষয়টি ভিত্তিহীন। গত ৫ আগস্ট মন্ত্রণালয় থেকে সিস্টেম এনালিস্ট শফিকুল বাশারের ছুটি অনুমোদন হলে ব্যক্তিগত কারণে তিনি ছুটি ভোগ করতে পারেননি। তিনি পুনরায় ছুটির জন্য আবেদন করলে ৮ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগ ছুটি আনুমোদনের আদেশ জারি করে। শিক্ষা ছুটি ভোগের আগে শফিকুল বাশার গত ৯ সেপ্টেম্বর পত্রের মাধ্যমে ছুটি ভোগের বিষয়টি ওয়াসাকে অবহিত করেন। তাই তার শিক্ষা ছুটিতে বিদেশ গমন পলায়ন হতে পারে না।
‘জামাই–পত্নীর’ সিন্ডিকেট’ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের অংশটিও ভিত্তিহীন। চট্টগ্রাম ওয়াসায় এই ধরনের কোনো সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব নেই। শফিকুল বাশারের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তার স্ত্রী ওয়াসার কম্পিউটার প্রোগ্রামার লুৎফি জাহানও ফেঁসে যাচ্ছেন মর্মে উল্লেখ করা হয় যা ভিত্তিহীন। এছাড়াও স্মার্ট মিটার প্রকল্পটি উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সর্বনিম্ন দরদাতাকে নির্বাচিত করা হয়। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে শফিকুল বাশারের জড়িত থাকার বিষয়টি সম্পূর্ণ অসত্য। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মিটার সরবরাহের পর মিটারের মূল্য বাবদ ২,১৮,৭১৯২০ টাকা ঠিদাকারী প্রতিষ্ঠানের অথরাইজড লোকাল এজেন্ট পদ্মা স্মার্ট টেকনোলজির অনুকূলে পরিশোধ করা হয়।