গত ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত পাঁচটি ব্যাংকের ‘অফিসার (ক্যাশ)’ নিয়োগের এমসিকিউ পরীক্ষা বাতিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর এ পরীক্ষা বাতিল করা হলো।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান। বিডিনিউজ
তিনি বলেন, “গত ৬ নভেম্বর বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীন পাঁচটি ব্যাংকের এক হাজার ৫১১টি শূন্য পদের জন্য যে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে।”
এর মধ্যে সোনালী ব্যাংকে ১৮৩টি, জনতা ব্যাংকে ৫১৬টি, অগ্রণী ব্যাংকে ৫০০টি, রূপালী ব্যাংকে ৫টি এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ৭টি পদ রয়েছে।
বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে এমসিকিউ পদ্ধতিতে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকার সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে প্রশ্নপত্র তৈরি ও পুরো পরীক্ষা সম্পাদনার দায়িত্বে ছিল আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি।
৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ব্যাংকার সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আসার কথা জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
গ্রেপ্তার পাঁচজনের মধ্যে চারজন ব্যাংকার ও একজন আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের টেকনিশিয়ান মোক্তারুজ্জামান রয়েল (২৬) যাকে প্রশ্ন ও উত্তর ফাঁসের মূল হোতা বলে বলছেন গোয়েন্দারা।










