পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর পদ্মা পাড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। হোসেনী দালান, ছোট কাটারা, লালবাগ কেল্লা, তারা মসজিদ, ঢাকেশ্বরী মন্দির, আর্মেনিয়ান চার্চসহ এমন শতাধিক প্রত্নতাত্ত্বিক পর্যটন সম্ভাবনা তৈরি করবে।
যার সাথে বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরা, বরিশাল বিভাগের বরিশাল, পিরোজপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ঝালকাঠি এবং ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী ও মুন্সীগঞ্জের মানুষ উপকারভোগী হবেন এই সেতুর ফলে। এসব জেলাতেও অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ রয়েছে। যা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। গতকাল শনিবার স্বপ্নের পদ্মা সেতু ও পদ্মা পাড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক পর্যটন সম্ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভার প্রবন্ধ পাঠে এসব তথ্য প্রধান করেন চট্টগ্রাম জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের উপ-পরিচালক ড. আতাউর রহমান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে আলোচনা করেন নারী নেত্রী নাজনীন সারোয়ার কাবেরী, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মুসলিম, চট্টগ্রাম মেরিন ফিশারীজ একাডেমির সিনিয়র ইন্সপেক্টর প্রকৌশলী শরিফ আহমেদ। আলোচনা শেষে জাদুঘর পরিদর্শন করেন অতিথিরা। এ সময় এশিয়ার একমাত্র জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর সংস্কারের দাবি জানান তারা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।










