চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় বেপরোয়া গতির রিল্যাক্স পরিবহনের সাথে দুটি মাইক্রোবাসের মূখোমূখী সংঘর্ষে ১০ জন নিহত হওয়ার ঘটনাস্থল জাঙ্গালিয়া পরিদর্শনকালে এ ঘোষণা দেন। এই অনুদান বিআরটিএ ট্রাষ্টি বোর্ডের মাধ্যমে দেওয়া হবে বলে জানান এই উপদেষ্টা, পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকেও প্রত্যেক পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি, অতি শীগ্রই এই মহাসড়ক নিরাপদ সড়ক করার জন্য যা করনীয় দ্রুত সম্পাদন করার নির্দেশনা দেন। এ সময় তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। পরিদর্ষনকালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ইনামুল হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নাজমুল লায়েল, দক্ষিণ জেলা টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন অর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম প্রমূখ।
২ এপ্রিল(বুধবার) সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি বন রেন্জ কর্মকর্তার কার্য্যলয়ের সামনে এ দূর্ঘটনায় নিহত ১০ জনের প্রাণহানি হয়েছে, এদের মধ্যে অধিকাংশই ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা এলাকার বাসিন্দা।
প্রসঙ্গত, একই স্থানে একই সময় ঈদের দিন সোমবার দু’টো বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়। ১ এপ্রিল মঙ্গলবার একই স্থানে দু’টো মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ৮ জন আহত হয়, সব মিলিয়ে ৩ দিনে একই এলাকা চুনতি জাঙ্গালিয়ায় নিহতের সংখ্যা ১৫ জন। এর কিছুক্ষণ পর ফোর সিজন সংলগ্ন আরও একটি প্রাইভেট কার উল্টে যায়, এতে ৫ জন আহত হয়, তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়, ঐ সময় দ্রুত মহাসড়কটি ৪ লেনে উন্নিত করে নিরাপদ সড়কের দাবী জানান সচেতন মহল, অন্যতায় কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুশিয়ারী দেন বিক্ষুব্ধ জনতা।












