নারীকণ্ঠের আয়োজনে জিনাত আজমের স্মরণসভা

| রবিবার , ২২ জুন, ২০২৫ at ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ

একজন জিনাত আজমের চলে যাওয়া মানে একটা প্রজ্জ্বলিত আলো নিভে যাওয়া। তাঁর সততা, সাহসিকতা, ন্যায়পরায়ণতা, মানবতাবোধ অনেক মানুষের জন্য আদর্শ ও প্রেরণা হয়ে থাকবে।’ গত ২০ জুন নারীকণ্ঠ কার্যালয়ে সদ্যপ্রয়াত রম্যসাহিত্যিক ও নারীকণ্ঠর উপদেষ্টা, জিনাত আজম স্মরণে নারীকণ্ঠ আয়োজিত এক শোকসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। নারীকণ্ঠের প্রধান সম্পাদক অধ্যক্ষ তহুরীন সবুর ডালিয়ার সভাপতিত্বে সভা সঞ্চালনা করেন নারীকণ্ঠের সম্পাদক শাহরিয়ার ফারজানা।

সভার সভাপতি অধ্যক্ষ তহুরীন সবুর ডালিয়া বলেন, জিনাত আজমকে হারানোর মধ্য দিয়ে আমরা থেকে একটা বটবৃক্ষ হারিয়েছি। মাথার ওপর থেকে নির্ভরতার ছায়া হারিয়েছি। তাঁর মতো একজন সফল সংগঠক, একজন সুলেখক সবসময় জন্মায় না।

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন এলিজাবেথ আরিফা মুবাশশিরা, ফাতেমা জেবুন্নেছা, শামসুন নাহার আনোয়ার, জান্নাতুল ফেরদৌস, বিচিত্রা সেন, মহুয়া চৌধুরী, রোকসানা বন্যা, ফারহানা ইসলাম রুহি, শর্মিষ্ঠা চৌধুরী, কোহিনুর হোসাইন, মমতাজ আক্তার, নুরুন নেসা প্রমুখ।

উল্লেখ্য, জিনাত আজম গত ১৪ জুন নিজ বাসভবনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর জন্ম ১৬ মে। চট্টগ্রাম শহরের সাহিত্য অঙ্গনের অত্যন্ত পরিচিত এবং আলোকিত মুখ ছিলেন।

ভ্রমণকাহিনি, ছোটগল্প, প্রবন্ধ ও রম্যরচনায় সবখানে তাঁর বিচরণ ছিল স্বতঃস্ফূর্ত ও সাবলীল, তাঁর প্রকাশিত প্রথম বই রম্যগ্রন্থ ‘আমি তেলাপোকা বলছি’। ছোটগল্প সংকলন ‘অন্য আলোয় অন্য ভুবন’। ‘অন্তরে বাইরে অনিকেত প্রান্তরে’ ভ্রমণকাহিনি। ‘নজর আলীর সাতকাহন’ একটি রম্যগ্রন্থ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবৌদ্ধ ছায়াঙ্গনের বর্ষপূর্তি ও সংবর্ধনা
পরবর্তী নিবন্ধচান্দগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনে হামলার মামলায় দুইজন গ্রেপ্তার