নবান্ন অভিযান ঘিরে সংঘর্ষে উত্তাল কলকাতা

চিকিৎসক ধর্ষণ-হত্যা

| বুধবার , ২৮ আগস্ট, ২০২৪ at ১০:০৬ পূর্বাহ্ণ

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি নিয়ে রাজ্য সচিবালয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আর জি কর হাসপাতালে শিক্ষানবীশ এক চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মুখ্যমন্ত্রী মমতার পদত্যাগের দাবি নিয়ে রাজ্য সচিবালয় ‘নবান্ন’ ভবন অভিমুখে পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে পুলিশবিক্ষোভকারী সংঘর্ষে রণক্ষেত্র হয়ে উঠেছে কলকাতা। খবর বিডিনিউজের। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীদের অরাজনৈতিক সংগঠনের শুরু করা অভিযানে বাধা দিয়েছে পুলিশ। ফলে দুপক্ষে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের নবান্ন অভিযান রুখতে টিয়ার গ্যাস ও জল কামান ছুড়েছে পুলিশ। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশের দিকে পাল্টা ইট পাটকেল ছুড়েছে। ভারতের পত্রিকা এনডিটিভি জানায়, রাজ্যের রাজধানী কলকাতার রাস্তায় রাস্তায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার রাজ্যে বিক্ষোভমিছিলের অনুমতি দেয়নি পুলিশ। রাজ্যে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করছে বলে সোমবার অভিযোগ করে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেস। বিক্ষোভকারীদের পদযাত্রা ঠেকাতে রাজ্য পুলিশ সচিবালয় নবান্নের চারপাশে দুর্গ গড়ে তোলে। যে কোনও দিক থেকে সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ পদযাত্রা ঠেকাতে ৬ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভের ওপর নজর রাখতে ড্রোন ব্যবহার করা হয়। বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে ব্যারিকেডও দেওয়া হয় রাস্তায়। এর মধ্যেও মঙ্গলবার সকালের দিকে একদল বিক্ষোভকারী কলেজ চত্বরে জড়ো হয়ে নবান্নের দিকে পদযাত্রা শুরু করে। এসময় আরজি কর হাসপাতালে ভয়াবহ ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেয় তারা। শিক্ষার্থীদের ব্যানারে ডাক দেওয়া বিক্ষোভে যোগ দেয় রাজ্যের কয়েকটি ছাত্র সংগঠন ও নাগরিক ফোরাম। ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন রাস্তায় বসানো ব্যারিকেড সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন। পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস বিক্ষোভের জন্য ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) অভিযুক্ত করেছে। তবে বিক্ষোভের আয়োজকরা বলছেন, এ বিক্ষোভে ছাত্রজনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছে। রাজ্য বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, বিক্ষোভের আগে চার ছাত্র নেতাকে মধ্যরাত থেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের কিছু হলে মমতাকে জবাবদিহি করতে হবে। বিধানসভার বাইরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বলেন, বহু জায়গা থেকে অত্যাচারের খবর আসছে। তিনি রাজ্য পুলিশ ও কলকাতা পুলিশকে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে দমনপীড়ন না চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যথায়, বুধবার রাজ্য অচল করে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।#সপাতালে শিক্ষানবীশ এক চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মুখ্যমন্ত্রী মমতার পদত্যাগের দাবি নিয়ে রাজ্য সচিবালয় ‘নবান্ন’ ভবন অভিমুখে পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে পুলিশবিক্ষোভকারী সংঘর্ষে রণক্ষেত্র হয়ে উঠেছে কলকাতা। খবর বিডিনিউজের। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীদের অরাজনৈতিক সংগঠনের শুরু করা অভিযানে বাধা দিয়েছে পুলিশ। ফলে দুপক্ষে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের নবান্ন অভিযান রুখতে টিয়ার গ্যাস ও জল কামান ছুড়েছে পুলিশ। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশের দিকে পাল্টা ইট পাটকেল ছুড়েছে। ভারতের পত্রিকা এনডিটিভি জানায়, রাজ্যের রাজধানী কলকাতার রাস্তায় রাস্তায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার রাজ্যে বিক্ষোভমিছিলের অনুমতি দেয়নি পুলিশ। রাজ্যে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করছে বলে সোমবার অভিযোগ করে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেস। বিক্ষোভকারীদের পদযাত্রা ঠেকাতে রাজ্য পুলিশ সচিবালয় নবান্নের চারপাশে দুর্গ গড়ে তোলে। যে কোনও দিক থেকে সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ পদযাত্রা ঠেকাতে ৬ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভের ওপর নজর রাখতে ড্রোন ব্যবহার করা হয়। বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে ব্যারিকেডও দেওয়া হয় রাস্তায়। এর মধ্যেও মঙ্গলবার সকালের দিকে একদল বিক্ষোভকারী কলেজ চত্বরে জড়ো হয়ে নবান্নের দিকে পদযাত্রা শুরু করে। এসময় আরজি কর হাসপাতালে ভয়াবহ ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেয় তারা। শিক্ষার্থীদের ব্যানারে ডাক দেওয়া বিক্ষোভে যোগ দেয় রাজ্যের কয়েকটি ছাত্র সংগঠন ও নাগরিক ফোরাম। ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন রাস্তায় বসানো ব্যারিকেড সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন। পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস বিক্ষোভের জন্য ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) অভিযুক্ত করেছে। তবে বিক্ষোভের আয়োজকরা বলছেন, এ বিক্ষোভে ছাত্রজনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছে। রাজ্য বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, বিক্ষোভের আগে চার ছাত্র নেতাকে মধ্যরাত থেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের কিছু হলে মমতাকে জবাবদিহি করতে হবে। বিধানসভার বাইরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বলেন, বহু জায়গা থেকে অত্যাচারের খবর আসছে। তিনি রাজ্য পুলিশ ও কলকাতা পুলিশকে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে দমনপীড়ন না চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যথায়, বুধবার রাজ্য অচল করে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

পূর্ববর্তী নিবন্ধদ্রুত রূপ বদলাচ্ছে নতুন ধরনের এমপক্স
পরবর্তী নিবন্ধহাতিরঝিল লেকে মিললো সাংবাদিক রেহনুমার মরদেহ