গণসংহতি আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার উদ্যোগে ‘ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণ ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’ শীর্ষক আলোচনা সভা সম্প্রতি বোয়ালখালীতে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ জেলার আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ফাহিম শরীফ খান।
ছাত্রনেতা আজাদ হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনা করেন গণসংহতি আন্দোলন চট্টগ্রাম জেলার সমন্বয়কারী হাসান মারুফ রুমী, ফোকাল পারসন ওসমান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, গণসংহতি আন্দোলন উত্তর জেলার আহ্বায়ক নাসির জসি, গণসংহতি আন্দোলন বোয়ালখালীর সংগঠক আসাদুজ্জামান মুক্তিয়ার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আমাদের কাঠামোটা ফ্যাসিবাদী কাঠামোয় রূপান্তরিত হয়েছিল। যে এখানে বসুক, সে–ই স্বৈরাচারী হবে। আমরা সেই ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন বোঝাতে বন্দোবস্তের কথা বলে এসেছি। আজকে মানুষও তা বলছে। নতুন বন্দোবস্তে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে। বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করার বন্দোবস্ত করতে হবে আমাদের। মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু প্রত্যেকটি সরকার মানুষের আকাঙ্ক্ষার মূল্য কম দিয়েছে। এই অবস্থার পরিবর্তন করে একটি জনগণতান্ত্রিক রূপান্তরের উদ্দেশ্যে আমাদের নতুন বন্দোবস্ত তৈরি করতে হবে।
অ্যাডভোকেট ফাহিম শরীফ খান বলেন, দক্ষিণ জেলা ও বোয়ালখালীবাসীর দুঃখ দূর করার জন্য কালুরঘাট সেতু শীঘ্রই নির্মাণের দাবি জানাই।
আলোচনায় অংশ নেন অপূর্ব নাথ, মাসুদ ইকবাল, হাসান মুরাদ শাহ, গোলাম মোর্শেদ আনছারী ও ছাত্রনেতা আরিফ মঈনুদ্দিন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।