নতুন আইফোনে থাকতে পারে ‘অলওয়েজ-অন’ ডিসপ্লে। আইফোনের ২০২১ সালের মডেলে অ্যাপল ওয়াচের মতো ‘অলওয়েজ-অন’ ডিসপ্লে ছাড়াও ছোট স্ক্রিন নচ, এ১৫ চিপ, ১২০ হার্টজের রিফ্রেশ রেট এবং আরও উন্নত ভিডিও রেকর্ডিং ফিচার থাকতে পারে বলে খবর রটেছে প্রযুক্তি বাজারে। খবর বিডিনিউজের।
পুরস্কারজয়ী মার্কিন টেক সাংবাদিক মার্ক গার্ম্যানের বরাত দিয়ে নতুন আইফোনের সম্ভাব্য ফিচারগুলো নিয়ে জানিয়েছে এনগ্যাজেট। অ্যাপলের বিভিন্ন পণ্য ও সেবা নিয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহের জন্য পরিচিত গার্ম্যান। তার লেখা নিউজলেটার ‘পাওয়ার-অন’ থেকে উঠে এসেছে নতুন আইফোনের সম্ভাব্য ফিচার নিয়ে নানা তথ্য।
আইফোন ব্যবহারকারী উন্নত ব্যাটারি লাইফ পাবেন এমন আভাস দিয়ে তিনি আরও জানান, পর্দার রিফ্রেশ রেট হতে পারে ১২০ হার্টজ। এ ছাড়াও ছোট স্ক্রিন নচ, এ১৫ চিপ এবং আরও ভালো ভিডিও রেকর্ডিং ফিচার থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট এনগ্যাজেট উল্লেখ করেছে, সুনির্দিষ্ট করে নতুন আইফোনের ‘অলওয়েজ অন’ ডিসপ্লে কীভাবে কাজ করবে সেটা বলেননি গার্ম্যান। তবে অ্যাপল ওয়াচের মতো আইফোনের পর্দাতে ‘লো টেম্পারেচার পলিক্রিস্টালাইন অক্সাইড’ প্যানেলের ব্যবহার হতে পারে– সামপ্রতিক এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছিলো প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাকরিউমার। গার্ম্যান শুধু আইফোন নয়, অ্যাপলের ম্যাকবুক প্রো কবে আসতে পারে, সে ব্যাপারেও আভাস দিয়েছেন। তার মতে, ২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে ম্যাকবুক প্রো উৎপাদনের কাজে হাত দেবে অ্যাপল। পরে সেপ্টেম্বর ও নভেম্বরের মধ্যবর্তী সময়ে পণ্যটি বাজারে আনবে প্রতিষ্ঠানটি। গুজব রটেছে, পরিবর্তন আসছে নতুন ম্যাকবুক প্রো’র ডিজাইনেও। এনগ্যাজেট বলছে, আইম্যাকের মতো নতুন ম্যাকবুকের ডিজাইনও হতে পারে ‘মসৃন’। চিপ হিসেবে থাকবে অ্যাপলের এম১ যাতে চলবে ৬৪ গিগাবাইটের র্যাম, বাড়বে পোর্টের সংখ্যা। ‘মিনি এলইডি’-র থাকায় উচ্চ কনট্রাস্ট রেশিও আর বেশি উজ্জ্বলতা সুবিধা পাওয়া যাবে ব্যাটারির উপর বাড়তি কোনো চাপ ছাড়াই।