বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার আরো ৩০ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় নগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ধৃত আসামিদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র–জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে ও সন্ত্রাসীবিরোধী আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।
ধৃতরা হলেন ৩০নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক শাহাজাহান ইসলাম সাজু, ২৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সহ–সম্পাদক মো. নাহিদুল আলম এলিন, সদরঘাট থানার ঘাট গুদাম শ্রমিকলীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. সফর আলী, ৪৩নং আমিন শিল্পাঞ্চল সাংগঠনিক ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মো. নুরুল আলম, ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জুলফিকার আলী মাসুদ। এছাড়া দীপন ধর, মো. ফারুখ, মো. ইমরান হোসেন, মো. মনির আলম, পেয়ার আহমেদ, মো. আব্দুর রহিম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, মামুনুর রশিদ পাভেল, শুক্কুর আহমেদ প্রকাশ মো. ফয়সাল, আলী মর্তুজা, মো. ইকবাল হোসেন, মো. রুবেল মিয়া, মো. আব্দুর রউফ বাদশা, মো. ওসমান গণি ইমন, এ এন মেহেদী ইসলাম বাপ্পী, মো. রফিক, মো. রাকিব, মো. সাইফুল ইসলাম, মোহাম্মদ আরশাদুল নুর, আবুল কাসেম, ইমাম হোসেন ইব্রাহীম, মো. বেলাল, মো. রুবেল, মো. আলমগীর হোসেন ও অবৈধ অস্ত্রধারী মো. আকবর হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।