দেশে প্রায়োগিক স্বাক্ষরতা রয়েছে এমন নাগরিকের সংখ্যা এখন ৬২ দশমিক ৯২ শতাংশ; যারা পড়তে ও লিখতে পারার পাশাপাশি বুঝতে ও গণনা করতে পারেন। প্রথমবারের মতো সাত বছর বা এর চেয়ে বেশি বয়সী নাগরিকদের ওপর ‘প্রায়োগিক স্বাক্ষরতা নিরূপণ জরিপ ২০২৩’ এ এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত এ জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে দেখা যায় প্রায়োগিক স্বাক্ষরতা সম্পন্নদের মধ্যে পুরুষের হার বেশি। সাত বছরের মধ্যে বেশি বয়সীদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ পুরুষ ও ৬১ দশমিক ৬৬ শতাংশ নারী। সাক্ষরতার হারের দিক থেকে পল্লি এলাকার চেয়ে অনেক এগিয়ে শহরের বাসিন্দারা; গ্রাম এলাকায় এ হার ৫৮.৮৬ শতাংশ এবং শহরে ৭১ দশমিক ৯৮ শতাংশ। খবর বিডিনিউজের।
গতকাল সোমবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে পরিসংখ্যান ভবন সম্মেলন কক্ষে জরিপের ফলাফলের মোড়ক উন্মোচন করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। এসময় পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিন ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত উপস্থিত ছিলেন। জরিপ প্রকল্পের পরিচালক মোস্তফা আশরাফুজ্জামান বলেন, পড়তে ও বুঝতে পারা, মৌখিক ও লিখিতভাবে বিভিন্ন বিষয় ব্যাখ্যা করতে পারা, যোগাযোগ স্থাপন করতে পারা এবং গণনা করতে পারাকে প্রায়োগিক সাক্ষরতা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে।












