বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী বলেছেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের মনোনয়ন নিয়ে আমাদের কাছে কোনো ধরণের সংশয় নেই। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ আমাদেরই থাকবে। সীতাকুণ্ডবাসীর সাথে আমাদের যে সেতুবন্ধন তাতে করে আগামীতে আরো বেশী কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে সীতাকুণ্ড পৌরসদরে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত র্যালি ও সমাবেশে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
তিনি আরো বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে ঐতিহাসিক সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে এদেশে গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে বিএনপির নেতৃত্বে ছাত্র জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারকে বিদায় করা হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আবারও ২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে।
দলের নেতাকর্মীদের আবেগ ভালোবাসা উচ্ছ্বাসই রাজনীতি। এলাকার মানুষের সুখে দুখে পাশে ছিলাম বলেই তারা আমাকে অন্তর থেকে ভালোবাসে। আমিও সীতাকুণ্ডবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। সবাইকে সাথে নিয়ে সামনের দিনে আরও বেশি সামাজিক মানবিক কাজের মাধ্যমে কর্মমুখর সীতাকুণ্ড গঠনই হবে আমাদের অঙ্গীকার।
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডা. কমল কদরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জহুরুল আলম জহুর, পৌর বিএনপি সভাপতি জাকির হোসেন, সেক্রেটারি সালেহ আহমদ সলু, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোরছালিন, মোজাহের উদ্দিন আশরাফ, আইনুল কামাল, ফজলুল করিম চৌধুরী, সাহাব উদ্দিন রাজু, মোস্তাফিজুর রহমান হিরু, খোরশেদ আলম মেম্বার, মুক্তিযোদ্ধা মহরম আলী, মো. বকতিয়ার উদ্দিন, কোরবান আলী সাহেদ, আলাউদ্দিন মনি, সোলায়মান রাজ, হেলাল উদ্দিন বাবর, বেলাল উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, সাখাওয়াত হোসেন, জিয়াউদ্দিন, মো. ইসমাইল, বাবলুসহ অনেকে। র্যালি শেষে সীতাকুণ্ড ডিগ্রী কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভায় অংশ নেন তিনি।












