তুরস্কের বাণিজ্য প্রতিনিধিদল চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের সাথে গতকাল বুধবার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। চিটাগাং চেম্বার প্রেসিডেন্ট ওমর হাজ্জাজ, প্রতিনিধি দলনেতা হেদায়েত ওনুর ওজদেন, তুর্কি দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর কেনান কালাইসি, সিনিয়র বাণিজ্য দূত সেলমা বারদাক্কি, বিভিন্ন সেক্টরের বাণিজ্য প্রতিনিধিবৃন্দ ইজিট আকবাস, তাইলান কোবান, সামেত গাজী সেপিটসিওগলু, এরকাম ইলদিরিম, হায়দার হোকেলেকলি ও ফাতিহ আয়দিন, চেম্বার পরিচালকবৃন্দ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), অঞ্জন শেখর দাশ, মাহফুজুল হক শাহ, নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন, মাহবুবুল হক মিয়া ও আখতার উদ্দিন মাহমুদ, রিয়ালেন্স শিপিংয়ের চেয়ারম্যান মো. রাশেদ ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ওয়াহিদ আলম, শেঠ প্রোপার্টিজের ডিরেক্টর উমাইর আলম শেঠ, শিপার্স কাউন্সিলের পরিচালক লোকপ্রিয় বড়ুয়া, বাংলাদেশ শিপিং এসোসিয়েশনের সাজ্জাদুর রহমান, এ কে খান গ্রুপের মোস্তফা এ কে খান, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি নির্বাহী সদস্য মহসিন উদ্দিন চৌধুরী, বিআরবি ক্যাবলসের মো. জাফর আহমেদ ও গাজী নাসির উদ্দিন, নাভানা গ্রুপের মো. সেলিম এবং আরআর গ্রুপের তাসফিকুল আলম বক্তব্য রাখেন।
চেম্বার সভাপতি বলেন, চট্টগ্রামকে দক্ষিণ এশিয়ার লজিস্টিক্স ও ইকোনমিক হাবে পরিণত করতে সরকার অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে এই অঞ্চলকে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে। এই অঞ্চলে রয়েছে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্প নগর। তুর্কি ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী এবং খাদ্যের বিশাল বাজার রয়েছে বাংলাদেশের। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের বিশাল বাজারে প্রবেশ করতে এবং ভৌগোলিক সুবিধা, বিনিয়োগবান্ধব ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ কাজে লাগিয়ে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, হালাল ফুড প্রসেসিং, আধুনিক এগ্রো প্রসেসিং সেক্টরে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের ব্লু ইকোনমি এবং কক্সবাজারে বিদেশিদের জন্য বিশেষায়িত নাফ ও সাবরাং ট্যুরিজম পার্কে তুর্কি ব্যবসায়ীদের একক বা যৌথ বিনিয়োগের আহ্বান জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।