কোনো তিথি ছিলো কিনা মনে নেই,
দৈবচয়নে যে সামনে এলো সে আমাকে জানে না,
আমিও জানি না তাকে। মথুরা-কানন পুড়ে
সে ফিরেছে- আঁধার ব-দ্বিপে বৃষ্টিপাত নিয়ে…
কাকে যে বৃষ্টির শব্দ শোনালো তা নিয়ে মৌমাছি ব্যাকুল
মাছিরা হুলের আকাশতার খুলেই জেনে গেছে
যে শব্দ বাজাচ্ছে দোতারার তারে
সে আমার রক্তের গুঞ্জন। আফ্রোদিতির ভজনে…
তার অঙ্গের আর্দ্রতা সযতনে মোছে পিরানের পাড়
ওই কথা স্মৃতিতে জমায় ঝরনা কলমের ঘাড়।
অপ্সরী তুমি কি সেই গীতগোবিন্দের রাই?
চোখে আঁকা ছবির আকরে তোমাকেই কেনো পাই!