চীনের প্রভাব বলয়ে নয় বরং তাইওয়ানের বাসিন্দারা নিজেদের স্বাধীনতা চান। তাইতো শনিবারের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টারি নির্বাচনের ভোটে স্বাধীনতার পক্ষে শক্ত অবস্থানে থাকা ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) প্রার্থী লাই চিং–তে কে তারা বেছে নিয়েছেন।
গত আট বছর ধরে তাইওয়ানের ক্ষমতায় রয়েছে ডিপিপি। তাইওয়ানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডিপিপি–র সাই ইং ওয়েন। কিন্তু তিনি পরপর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় সংবিধান অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেননি।
তাইওয়ান নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করলেও চীন সেটা মানে না। বরং তাইওয়ানকে তারা নিজেদের বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অংশ মনে করে, যারা একদিন পুনরায় একত্রিত হবে। এজন্য প্রয়োজনে বলপ্রয়োগের হুমকিও দিয়ে রেখেছে চীন। ডিপিপি তাইওয়ানের পৃথক পরিচয়ের পক্ষে আর তারা দ্বীপটির উপর চীনের মালিকানার দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছে। এবারের নির্বাচনী ইশতেহারেও এটাই ছিল দলটির মূল বক্তব্য।