ড. মঈনুল ইসলামের কলাম

কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে না পারলে ঋণ-জিডিপি অনুপাত বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যাবে

| বৃহস্পতিবার , ৬ জুলাই, ২০২৩ at ৬:১০ পূর্বাহ্ণ

৩০ এপ্রিল ২০২৩ তারিখের দৈনিক বণিক বার্তার প্রথম পৃষ্ঠার লীড হেডলাইন ছিল ‘জিডিপির অনুপাতে রাজস্ব বাড়ছে না বাড়ছে সরকারি ঋণ’। অত্যন্ত তথ্যবহুল এই নিউজ আইটেমে বলা হয়েছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে জিডিপির অনুপাত হিসেবে সরকারি রাজস্ব আয় ছিল ৯.১ শতাংশ, কিন্তু ২০২১২২ অর্থবছরে এই অনুপাত আরো কমে মাত্র ৮.৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু করজিডিপির অনুপাত বিবেচনা করলে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭.৭ শতাংশে, যা সত্যিই লজ্জাজনক। (২০২২২৩ অর্থবছরেও এই অনুপাত একই থাকবে)। গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের সরকারি রাজস্বজিডিপি অনুপাত এবং করজিডিপির অনুপাত এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্নে ছিল, কিন্তু বর্তমান অর্থমন্ত্রী ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের পর এই দুটো অনুপাত ক্রমশ আরো কমছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতে করজিডিপির অনুপাত ১২ শতাংশ, নেপালে ১৯.১ শতাংশ, শ্রীলংকায় ১১.২ শতাংশ এবং ভুটানে ১৬.৭ শতাংশ। এমনকি পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানেও করজিডিপির অনুপাত বাংলাদেশের চাইতে বেশি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের যে পর্যায়ে অবস্থান করছে সেখানে সরকারি রাজস্বের প্রধান উৎস হওয়ার কথা আয়কর, কিন্তু ২০২২২৩ অর্থবছরে আয়কর রাজস্ব আহরণের তৃতীয়সর্বোচ্চ খাত হিসেবেই বহাল রয়ে যাচ্ছে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি সহ আমদানিশুল্কের অনেক পেছনে। ১ জুন ২০২৩ তারিখে ঘোষিত ২০২৩২৪ অর্থবছরের বাজেটে আয়কর থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আহরণের টার্গেট নির্ধারিত হয়েছে। ২০২৪ সালের জুনে এই ঘোষণার বাস্তবায়ন কতটুকু সফলভাবে হয় তা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। আয়কর বাড়ানোর বর্তমান ব্যর্থতার প্রধান দায়ভার নিতে হবে অর্থমন্ত্রীকেই। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর সরকারি বিনিয়োগ ক্রমশ বাড়ানোর উদ্যোগ জোরদার করে চলেছে, বিশেষত ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে প্রচন্ড গতিসঞ্চার হয়েছে গত পনেরো বছরে। এমতবস্থায়, দেশের রাজস্বজিডিপি অনুপাত এবং করজিডিপি অনুপাত এত কম থাকলে এর অবশ্যম্ভাবী পরিণামে সরকারি ঋণ ক্রমশ বাড়ানো ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। বাংলাদেশেও ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর ক্রমেই জিডিপির শতাংশ হিসেবে সরকারের অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক ঋণ প্রতি বছর বাড়াতেই হচ্ছে। ফলে, ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরিসংখ্যান মোতাবেক যেখানে বাংলাদেশ সরকারের ঋণজিডিপির অনুপাত ছিল ২৮.৭ শতাংশ, সেখানে ২০২৩ সালের এপ্রিলে তা বেড়ে জিডিপির ৪২.১ শতাংশে পৌঁছে গেছে। (ঋণের অনুপাত জিডিপির ৬০ শতাংশে পৌঁছালে আইএমএফ সেটাকে অর্থনীতির জন্য বিপজ্জনক বিবেচনা করে। অতএব, বাংলাদেশের ঋণজিডিপির অনুপাতকে পাকিস্তান বা শ্রীলংকার তুলনায় এখনো বিপজ্জনক বলা যাবে না)। এটা অনস্বীকার্য যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি অস্বাভাবিক রকমের বেশি হয়ে গেছে। ফলে, অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উভয় ধরনের ঋণের কিস্তি এবং সুদ পরিশোধ অতিদ্রুত অর্থনীতির জন্য বোঝা হিসেবে অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছে যাবে বলে বিশেষজ্ঞ মহল আশংকা প্রকাশ করছেন। ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে সরকারি প্রশাসন খাতে ব্যয়বরাদ্দের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮ শতাংশ ব্যয়বরাদ্দ রাখতে হয়েছে সরকারি ঋণের সুদ পরিশোধ খাতে, মোট ৮০ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। ২০২৩২৪ অর্থবছরে ঋণের সুদ পরিশোধ খাতে বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হয়েছে ৯৪,০০০ কোটি টাকা। শুধু বৈদেশিক ঋণের সুদাসলে কিস্তি পরিশোধ বর্তমান ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটের আনুমানিক দুই বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে আগামী ২০২৪২৫ অর্থবছরের বাজেটে হয়তো ৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের এহেন উচ্চপ্রবৃদ্ধি ২০২৯ সাল পর্যন্ত বহাল থাকবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে।

সরকারের মোট ঋণের বোঝা সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়া বর্তমান পর্যায়ে খুবই গুরুত্ববহ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের মোট ঋণের বোঝা দাঁড়িয়েছে ১৬৭ বিলিয়ন ডলারে। এক ডলারের দাম বাংলাদেশ ব্যাংকনির্ধারিত ১০৮ টাকা ধরে হিসাব করলে টাকার অংকে ঋণের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৮ লক্ষ ৩৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ১০ লক্ষ ২৭ হাজার কোটি টাকা (৯৫.০৭ বিলিয়ন ডলার) অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত সরকারি ঋণ, আর ৭১.৯৩ বিলিয়ন ডলার হলো সরকারের বৈদেশিক ঋণ। ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেটঘাটতি দেখানো হয়েছে, যা মোট বাজেটের ৩৬ শতাংশ। দেশের ব্যাংকিং খাত থেকে সরকার ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ঋণ নেবে বলে বর্তমান বাজেটে ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু, এই টার্গেট ব্যাংকগুলো পূরণ করতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। তাই, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরকার অভূতপূর্ব এবং অস্বাভাবিক হারে গত বছর ঋণ নিয়েছে। সরকারের রাজস্ব আহরণেও ঐ বছর বড়সড় ঘাটতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রাজস্বঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৩২ কোটি টাকা। এবছর অস্বাভাবিক হারে সরকারের ঋণ বেড়ে যাওয়ার জন্য এহেন রাজস্বঘাটতিই প্রধানত দায়ী। আমরা কিছুদিন আগে আইএমএফ থেকে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের যে ঋণ নিয়েছি, তার প্রথম কিস্তি ইতোমধ্যেই আমাদেরকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করার আগে আইএমএফ শর্ত দিয়েছে ২০২২২৩ অর্থবছরের মধ্যেই সরকারের করজিডিপির অনুপাতকে ৮.৩ শতাংশে বাড়িয়ে ফেলতে হবে, এবং আইএমএফ কর্তৃক ২০২৫২৬ অর্থবছরের মধ্যে করজিডিপির অনুপাতকে ৯.৫ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, বিদ্যমান প্রবণতা থেকে বোঝা যাচ্ছে এই দুটো শর্তের কোনটাই আমরা পূরণ করতে পারবো না। কিছুদিন আগে বর্তমান অর্থমন্ত্রীকে জনাব আহসান মনসুর ‘অ্যাবসেন্ট ফিন্যান্স মিনিস্টার’ আখ্যায়িত করেছিলেন। তাঁর এই উপাধিকে সত্য প্রমাণ করে সম্প্রতিসমাপ্ত আইএমএফ ও বিশ্ব ব্যাংকের সভায় আবারো অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী মহোদয়। এমনকি ওয়াশিংটনে বিশ্ব ব্যাংকের সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদ্যসমাপ্ত বৈঠকগুলোতেও তিনি ছিলেন গরহাজির, যা ছিল খুবই দৃষ্টিকটু। ওয়াকিবহাল মহলের মতে বর্তমান অর্থমন্ত্রীর নিষ্ক্রিয়তা ও অদক্ষতা এবং একটি গতিশীল অর্থনীতিকে নেতৃত্ব প্রদানের অযোগ্যতা সরকারের ক্রমবর্ধমান ঋণনির্ভরতাকে অপরিহার্য করে তুলছে। হয়তো আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রিসভায় কাউকে বদলাতে চাচ্ছেন না, কিন্তু পুরো আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনা সামলানোর এই ব্যর্থতা দেশের চলমান ডলার সংকট এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটকে দীর্ঘায়িত করবে। এটাও উল্লেখযোগ্য যে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে ফর্মাল চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের এপ্রিল মাসের চাইতে ১৬ শতাংশ কমে গেছে এবং মে মাসের রেমিট্যান্স আগের বছরের মে মাসের চাইতে ১০ শতাংশ কমে গেছে, যাকে দেশের অর্থনীতি এবং সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের জন্য ‘অশনি সংকেত’ মনে করি। (অবশ্য ২০২৩ সালের জুনে ২২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে)। রেমিট্যান্সে গেড়ে বসা হুন্ডি ব্যবস্থাকে কঠোরভাবে দমনে অর্থমন্ত্রীর ব্যর্থতা ফর্মাল চ্যানেলে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের প্রবাহকে অদূর ভবিষ্যতেও ক্ষতিগ্রস্ত করেই যাবে। উপরন্তু, দেশের রপ্তানি আয়ও তেমন বাড়ছে না।

অন্যদিকে, জিডিপির অনুপাত হিসেবে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ এখনো বিপজ্জনক পর্যায়ে উন্নীত না হলেও বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পে সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের খামখেয়ালি বিনিয়োগের স্পৃহা এখনো অব্যাহত থাকায় অতিদ্রুত বৈদেশিক ঋণ বেড়ে চলেছে। স্বল্পপ্রয়োজনীয় মেগাপ্রকল্প গ্রহণের খাসলত থেকে বর্তমান সরকারকে কোনমতেই হটানো যাচ্ছে না! সেজন্য এখনো দেশের রাজধানীকে ঢাকার বাইরে নিয়ে যাওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের প্রস্তুতিও নাকি গোপনে এগিয়ে চলেছে। ঢাকাচট্টগ্রাম বুলেট ট্রেন চালুর অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পটি গ্রহণের জন্য চীনের জোরালো লবিয়িং এর কথাও মাঝে মাঝে শোনা যায়। এর সাথে যুক্ত হচ্ছে দেশের প্রাইভেট সেক্টরের ব্যবসায়ীদের নানা সূত্র থেকে বৈদেশিক ঋণ গ্রহণের অদম্য আগ্রহ, যার ফলে প্রাইভেট সেক্টরের বৈদেশিক ঋণও বেড়ে ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এসব ঋণের গ্যারান্টর হতে হয় বাংলাদেশ সরকারকে। এই একটি কারণে গত এক বছরে দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্টসের ফাইনেন্সিয়াল একাউন্টে বড়সড় ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে, যার ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতনের ধারাকে অদূর ভবিষ্যতে হয়তো থামানো যাবে না।

বর্তমান ৭.৭ শতাংশ করজিডিপি অনুপাত বাংলাদেশের মত দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য একেবারেই বেমানান। আয়করের প্রধান উৎস করপোরেট আয়কর হারকে বর্তমান অর্থমন্ত্রী কয়েক দফায় কমিয়ে দিয়েছেন তাঁর ব্যবসায়ী বন্ধুদেরকে খুশি করার জন্য। এভাবে করপোরেট আয়কর কমিয়ে দিলে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীশিল্পপতিদেরকে অন্যায় সুবিধা দেওয়া হয় না? (১ জুন ঘোষিত ২০২৩২৪ অর্থবছরের বাজেটেও করপোরেট আয়কর হার বাড়ানো হয়নি)। আর, ব্যক্তিগত আয়কর সংগ্রহ বাড়ানোর জন্য প্রয়াত সাবেক অর্থমন্ত্রী জনাব মুহিত তাঁর সময়ে যে নানারকম আয়কর মেলা এবং প্রণোদনা নীতি ঘোষণা করতেন সেগুলোও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর সময় অনেকখানি গুরুত্ব হারিয়েছে। উপজেলা পর্যন্ত আয়কর বিভাগ সম্প্রসারণের যে ব্যবস্থাগুলো গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল তাকে শ্লথ করে দেওয়া হলো কেন? দেশে বর্তমানে প্রায় এক লাখ এগার হাজার মানুষের এক কোটি টাকার বেশি ব্যাংকআমানত রয়েছে বলে পত্রপত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। তাঁদেরকে আয়করের আওতায় নিয়ে আসার প্রক্রিয়া এখনো শুরু হলো না কেন? ২০১৮ সালে মার্কিন গবেষণা সংস্থা ‘ওয়েলথ এঙ’ ঘোষিত দেশের ২৫৫ জন অতিধনাঢ্য ব্যক্তির (কমপক্ষে ৩২৫ কোটি টাকার সম্পদের মালিক) কতজন এক কোটি টাকার বেশি ব্যক্তিগত আয়কর দেন? প্রয়োজনে আয়কর বিভাগে জনবল বাড়িয়ে এবং নূতন ব্যক্তি থেকে আয়কর আদায় করতে পারলে কর্মকর্তাকর্মচারীদেরকে আকর্ষণীয় আর্থিক প্রণোদনা প্রদানের ব্যবস্থা চালু করে আয়কর সংগ্রহে গতিশীলতা সৃষ্টি করা হোক্‌। দেশে প্রায় পঁচাত্তর লাখ মানুষ ইটিআইএন নিয়েছেন বলে আয়কর বিভাগ জানিয়েছে, তাঁদের একতৃতীয়াংশকেও এখনো আয়করের আওতায় আনা গেলো না কার ব্যর্থতায়? রাজস্ব খাতকে চাঙা করার লক্ষ্যে আগামী ২৩ বছরের মধ্যে সরকারের রাজস্বের প্রধান খাত হিসেবে আয়করকে প্রতিষ্ঠা করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঘোষণা করা প্রয়োজন ছিল ২০২৩২৪ অর্থবছরের ঘোষিত বাজেটে, কিন্তু এব্যাপারে অর্থমন্ত্রী কোন ঘোষণা দেননি।

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ও অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর, অর্থনীতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পূর্ববর্তী নিবন্ধআমাদের পূর্বপুরুষেরা শহরে থাকা পছন্দ করতেন না
পরবর্তী নিবন্ধফুকুশিমার তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ফেলার পরিকল্পনা নিয়ে ক্ষোভ-উদ্বেগ