ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ, চট্টগ্রাম এবং চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাসব্যাপী জিনোম সিকুয়েন্সিং বিষয়ক কর্মাশালা গতকাল শনিবার শেষ হয়। সিএইচআরএফ মিলনায়তনে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ড. সমীর সাহা। বিশেষ অতিথি ছিলেন চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ড. সেঁজুতি সাহা ও চবি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং মেটাজিনোমিক্স, মাইক্রবায়োম ও মেটাবোলোমিক্স ল্যাবের পরিচালক ড. এস এম রফিকুল ইসলাম।
বক্তব্য দেন, ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি রিসার্চ গ্রুপের গ্রুপ লিডার ও চবির সহযোগী অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। প্রধান অতিথি সমীর সাহা তার বক্তব্যে বলেন, জিনোম সিকুয়েন্সিং একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন বিভিন্ন অণুজীব শনাক্তকরণ সম্ভব অন্যদিকে বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক ও টিকা আবিষ্কার সম্ভব। এই প্রযুক্তি নিয়ে যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষ জনবল গড়ে তোলা প্রয়োজন।
কর্মশালায় চট্টগ্রামের ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ, মেটাজিনোমিক্স, মাইক্রবায়োম ও মেটাবোলোমিঙ ল্যাব এবং নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং, রিসার্চ অ্যান্ড ইনভেশন ল্যাবরেটরির তরুণ গবেষকগণ অংশ নেন। কর্মশালায় নমুনা প্রস্তুতকরণ, জিনোম সিকুয়েন্স, ইলুমিনা আইসেক, নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং, ডাটা বিশ্লেষণ, লিনাক্স বিষয়ে প্রশিণ প্রদান করেন আরিফ তন্ময়, আফরোজা আকতার, তাসনিম করীম ও ড. সেঁজুতি সাহা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












