ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার দিন নগরীর ডবলমুরিংয়ে এক চাকরিজীবী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌরী নওফেল ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ ২২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে অজ্ঞাত আরো ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। গত রোববার রাতে ডবলমুরিং থানায় মামলাটি দায়ের করেন ভিকটিমের ভাই জামাল উদ্দিন। আসামিদের মধ্যে আছেন সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার আনিসুল হক মাহমুদ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ সালাম, সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চু, এমএ লতিফ, মো. দিদারুল আলম দিদার, আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী, আব্দুল্লাহ আল মামুন, জাতীয় পার্টির চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি সোলেমান আলম শেঠ, সাবেক কাউন্সিলর ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, মোবারক, তৌফিক আহম্মদ চৌধুরী, জাফর আলম চৌধুরী, হাসান মুরাদ বিপ্লব, শৈবাল দাশ সুমন, আব্দুর সবুর লিটন, পুলক খাস্তগীর, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ বেলাল, এসরারুল হক ও জহুর লাল হাজারীও। ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিক আহমেদ বলেন, মো. আলম নামের এক চাকরিজীবী হত্যার অভিযোগে ২২৫ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরো ২০০ থেকে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে।