গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রায় এক বছর পর শীর্ষস্থানে ফিরেছিলেন সাকিব। তার রেটিং পয়েন্ট ছিল ২৪৮। আরব আমিরাতের বিপক্ষে না খেলে ৫ পয়েন্ট হারান তিনি। ফলে টি-টোয়েন্টি অল রাউন্ডারদের র্যাংকিংয়ে তাকে পেছনে ফেলে এক নম্বরে উঠে এলেন আফগানিস্তান অধিনায়ক নবি । দুই সপ্তাহের মধ্যে সাকিব হারালেন টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান। এক ধাপ নিচে নেমে অলরাউন্ডারদের তালিকায় সাকিব এখন আছেন দুই নম্বরে। আমিরাতে ভালো করে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে উঠে এসেছেন আফিফ হোসেন। ১১ ধাপ এগিয়ে বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান আছেন ৪০তম স্থানে। প্রথম ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন আফিফ। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি। করেছেন মাত্র ১৮ রান। দুই ম্যাচেই স্বাগতিকদের হারায় বাংলাদেশ। ব্যাটসম্যানদের তালিকায়ও অবনতি হয়েছে সাকিবের। ৩ ধাপ পিছিয়ে আছেন ৭৫তম স্থানে। আপাতত এই সংস্করণে দলের বাইরে থাকা মাহমুদউল্লাহ ৪ ধাপ পিছিয়ে আছেন ৪২ নম্বরে। ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফেরা লিটন দাস এক ধাপ পিছিয়ে ৫৬তম স্থানে। আর আগের মতোই শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই কিপার ব্যাটসম্যানের রেটিং পয়েন্ট ৮৬১।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা অবস্থানে আছেন শেখ মেহেদি হাসান। এক ধাপ পিছিয়ে ১৫ নম্বরে আছেন তিনি। এই তালিকায়ও অবনতি সাকিবের। ২ ধাপ নিচে নেমে যৌথভাবে ২০তম স্থানে তিনি। উন্নতি করতে পারেননি নাসুম আহমেদও। ২ ধাপ পিছিয়ে তিনি এখন ২৭ নম্বরে। ৩৪তম স্থানে মোস্তাফিজুর রহমান। বড় লাফ দিয়েছেন শরিফুল ইসলাম। আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম ২১ রানে ৩ উইকেট নেওয়া এই পেসার ৭ ধাপ এগিয়ে ৫০তম স্থানে। তাসকিন আহমেদের অবস্থান ৭১তম। ঠিক ১০০ নম্বরে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। যথারীতি এই তালিকায় শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার জশ হেইজেলউড। দুই ও তিনে তাবরাইজ শামসি ও আদিল রশিদ। এক ধাপ এগিয়ে চার ও পাঁচ নম্বরে যথাক্রমে রশিদ খান ও ভানিন্দু হাসারাঙ্গা। ভারতের আকসার প্যাটেল ও যুজবেন্দ্র চেহেলেরও উন্নতি হয়েছে। ইংল্যান্ডের রিস টপলি, মার্ক উড ও স্যাম কারানও এগিয়েছেন।