জ্ঞান–বিজ্ঞান চর্চা ব্যতীত মানুষের মনের মুক্তি মিলে না। এরজন্য ফিরে তকাতে হয় ধ্রুপদী শিল্প–সাহিত্যসহ সাহিত্যের সকল শাখার দিকে। সাহিত্যিক বা কবি যা ভেবেছেন বিজ্ঞান তা বাস্তবায়ন করেছে প্রযুক্তির সাহায্যে। তাই বিজ্ঞান ও শিল্প–সাহিত্যের একটি আন্ত যোগাযোগ তৈরি হয় আপনা থেকেই। এ যোগাযোগ তৈরিতে শিল্প–সাহিত্য চর্চার বিকল্প নেই। সম্প্রতি চবি চারুকলা ইন্সটিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ‘বিজ্ঞান চর্চায় ধ্রুপদী শিল্প–সাহিত্যের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গবেষক ড. ইমদাদুল হক এ কথা বলেন।তিনি বলেন, ভেতরের আমি তথা আত্মাকে অশুদ্ধ রেখে কোনো কাজে সফলতা পাওয়া যায় না। তাই শিল্প–সাহিত্য–সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে আত্মাকে জাগ্রত রাখতে হয়।সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা ইন্সটিটিউটের প্রফেসর প্রণব মিত্র চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কবি ইউসুফ মুহম্মদ। সেমিনার শেষে লোকগান পরিবেশন করেন ডা. দীপঙ্কর দে। আবৃত্তি করেন প্রণব চৌধুরী, মাহবুবা চৌধুরী, খনরঞ্জন রায়, সরওয়ার হোসেন বাবু, মিনু মিত্র, সনজিৎ মিত্র প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।