রূপপুর প্রকল্প এলাকায় পদ্মার সংশ্লিষ্ট অংশের নাব্যতা রক্ষার জন্য নদীর গভীরতা ঠিক রাখার জন্য কার্যক্রম আরো গতিশীল করা প্রয়োজন, যাতে মালবাহী জাহাজ অপেক্ষায় না থাকে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) চলমান প্রকল্পের পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন সুপারিশ করা হয়েছে। আইএমইডির পরিচালক এসএম নাজিম উদ্দিন এই সরেজমিন প্রতিবেদন তৈরি করেন। খবর বাংলানিউজের
‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ’ শীর্ষক চলমান প্রকল্পের পরিদর্শন প্রতিবেদন ইতোমধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে আইএমইডি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। আইএমইডির মহাপরিচালক (সেক্টর -৭) মো. আব্দুল মজিদ বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের চলমান প্রকল্পের পরিদর্শন প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। আমাদের কর্মকর্তা সরেজমিন প্রতিবেদন তৈরি করেন। ইতোমধ্যে এই কপি সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। প্রতিবেদনে আইএমইডির সুপারিশগুলো হলো- প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুসম্পন্ন করার লক্ষ্যে জিওবি অংশের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি বৃদ্ধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সব পক্ষের বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও ক্রয় পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে আরো কৌশলী ও তৎপর হওয়া দরকার। আবাসিক ভবন নির্মাণ অংশের অবশিষ্ট সব অসম্পন্ন কাজ দ্রুত সম্পন্ন ও ভবন হস্তান্তর করার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এটা একটা বড় প্রকল্প। প্রকল্প পরিচালক অফিস পর্যায়ে কিছুটা ডকুমেন্টেশন দুর্বলতা দেখা গেছে।