সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সংসদ সদস্য ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বলেছেন, আমার দুর্ভাগ্য আল্লামা শফীর ইন্তেকালের পর তার জানাযার নামাজ পড়তে পারিনি।
জানাযা পড়তে সামনে সাহস করে অগ্রসর হলেও জামায়াতে ইসলামী আমাকে জানাজা পড়তে দেয়নি। কিন্তু আমার কাছে এমন প্রস্তুতি ছিল, যুদ্ধ হলেও তারা আমাদের সাথে পারতো না।
গত সোমবার বিকেলে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সরফভাটা ইউনিয়নের একটি কমিউনিটি সেন্টারে হেফাজতে ইসলামের সাবেক আমির আল্লামা আহমদ শফি এবং আল্লামা ইছহাক নূরের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রয়াত আল্লামা শফী সম্পর্কে তিনি বলেন, এই যুগে আল্লামা শফীর মতো আলেম আর হবে না। তাঁর রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। নতুন প্রজন্মকে তাঁর সম্পর্কে জানাতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
সরফভাটা ফাযেলানে কামেয়া ইসলামীয়া মেহেরীয়া পরিষদের আয়োজনে জামিয়া ইসলামিয়া মেহেরিয়া মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা নেছার আহমদের সভাপতিত্বে উক্ত দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মুফতি দিলদার বিন কাশেম ও মাওলানা হাবিবুল্লাহ’র সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য দেন আল্লামা আহমদ শফির সন্তান আল্লামা আনাস মাদানী, ক্বারী ইদ্রিস, মাওলানা নুরুল্লাহ, মুফতি আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা নেছার আহমদ, উপজেলা আ. লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম চৌধুরী, মাওলানা মুফিজুর রহমান কাউছারি, রাঙ্গুনিয়া ওলামা পরিষদের মাওলানা নাজমুল আলম, মাওলানা নুরুল আজিম, মুফতি বেলাল উদ্দিন, মাওলানা ক্বারী মঈনউদ্দীন, মাওলানা কাউসার বিন ইছহাক নূর প্রমুখ।












