বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য অধ্যাপক আহসান উল্লাহ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী এদেশের সবচেয়ে নির্যাতিত একটি দল। এ দলের কেন্দ্রীয় ১১ জন নেতাকে ফাঁসিতে অথবা জেলখানায় বন্দি রেখে মৃত্যুর কোলে ঢেলে দেয়ো হয়েছে। ৩শ ৫০ জন সাধারণ কর্মী এবং জনগণকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, গত আগস্টের ১ তারিখে জামায়াত–শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, জামায়াতে ইসলামীকে বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে। যারা জামায়াত–শিবিরকে বেআইনি ঘোষণা করেছে ৫ আগস্ট বিপ্লবের সাথে তাদেরই চলে যেতে হয়েছে। তিনি গতকাল শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম– ১৪ (চন্দনাইশ সাতকানিয়া আংশিক) সংসদীয় আসনের প্রার্থী পরিচিতি ও সর্বস্তরের দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য একথা বলেন।
চন্দনাইশের দোহাজারীস্থ একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ জেলার আমির এড. আনোয়ারুল আলম চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম অঞ্চলের টিম সদস্য অধ্যাপক মো. জাফর সাদেক, চট্টগ্রাম–১৪ আসনের মনোনীত প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন। উত্তর সাতকানিয়া সাংগঠনিক থানা জামায়াতের সেক্রেটারী মুহাম্মদ ইলিয়াছের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দক্ষিণ জেলার সুরা সদস্য মৌলানা বদরুল হক, ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি মো. আসিফ উল্লাহ আরমান, চন্দনাইশের আমির মৌলানা কুতুব উদ্দীন, উত্তর সাতকানিয়া সাংগঠনিক থানার সাবেক আমির ডা. আবদুল জলিল, বর্তমান সভাপতি মাষ্টার সিরাজুল ইসলাম, সাবেক আমির মৌলানা আয়ুব আলী, চট্টগ্রাম দক্ষিনের কর্ম পরিষদ সদস্য মো. সাইফুদ্দিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাসিরুল্লাহ, জামায়াতে ইসলামী চন্দনাইশের সাধারণ সম্পাদক কাজী আহসান সাদেক পারভেজ, মাষ্টার নুরুল হুদা, নুরুল হোসাইন, আবুল বশর ছিদ্দিকী, অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম প্রমুখ।